Osukher Chobi_e-version
₹ 30.00
In Stockপৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়
অসুখের ছবি
বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী, অসংখ্য বাংলা বইয়ের প্রচ্ছদকার ও বিজ্ঞাপন তৈরির যাদুকর পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায় বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু গদ্যও লিখেছেন, বই হিসেবে কখনও তা প্রকাশিত হলেও এখন আর তার প্রায় কিছুই পাওয়া যায় না। এমনই এক বই ‘অসুখের ছবি’।
Description
পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়
অসুখের ছবি
বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী, অসংখ্য বাংলা বইয়ের প্রচ্ছদকার ও বিজ্ঞাপন তৈরির যাদুকর পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায় বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু গদ্যও লিখেছেন, বই হিসেবে কখনও তা প্রকাশিত হলেও এখন আর তার প্রায় কিছুই পাওয়া যায় না। এমনই এক বই ‘অসুখের ছবি’।
ই-সংস্করণ, ৬০০ কেবি
You must be logged in to post a review.
Related products
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আছে আমার ছবি : নির্বাচিত পত্রাংশে চিত্রকরের আত্মকথা“এই টলমলে অবস্থায় এখনো দুটো পাকা ঠিকানা পেয়েছি আমার বানপ্রস্থের— গান আর ছবি। এদের উপরে বাজারের বস্তাবন্দীর ছাপ পড়েনি।… কলার সকল বিভাগে আমি ব্রাত্য…। আছে… আমার ছবি। কোথা থেকে দেখা দিতে এসেছে এই শেষ বেলায়, যখন রোদ্দুর পড়ে এল। আমার এই রেখানাট্যের নটী আর কারো চোখে ধরা দেয় কিনা তার সঠিক খবর পাইনে।… প্রশংসা আমার মনকে আঁকড়ে ধরেনি… আমার ছবির প্রশংসা টেকসই কিনা সে তর্ক বাজারে ওঠেনি, আমার মনেও না। আমার চৈতন্য-অন্তঃপুরে রেখারূপের জাদু নর্তকীরা একদিন পর্দানশীন ছিল, আজ পর্দা সরিয়ে বেরিয়ে এসেছে। আমার কাছে এই অদ্ভুত প্রকাশলীলার আনন্দই যথেষ্ট।… আমার ছবির খ্যাতির সম্বন্ধেও সেই কথা।… তার… অখ্যাতির গৌরবে সে আছে ভালো…।”
প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে ছবি নিয়ে তাঁর এমনই সব অনুভব, ভাবনা, উপলব্ধি, উদ্বেগ, হতাশা আর উৎফুল্লতার কথা তিনি লিখেছেন অন্তরঙ্গজনকে লেখা তাঁর অজস্র চিঠিতে। তার থেকে নির্বাচন করে এই সংকলন– চিত্রকর রবীন্দ্রনাথের আত্মকথা।
সংকলন ও বিন্যাস : সন্দীপন ভট্টাচার্য।
₹ 240.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
শব্দ ও বানানশব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।
₹ 60.00 -
মধুপ দে
জঙ্গলমহলের লোকযাত্রাদিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।
₹ 300.00 -
সলিল বিশ্বাস
অন্তর্ঘাত ও অন্যান্য কাহিনিএখানে একত্রিত আখ্যানগুলিকে কতটা গল্প বলা যাবে তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। একটি বাদে সব ক-টি বিবরণই কোন-না-কোন ঘটনার কথা-চিত্র। সাজিয়ে নেয়া; স্থান-কাল-পাত্র, নামকরণে এবং নির্দেশনায় খানিকটা কেবল কল্পনার মোড়ক। কোন ঘটনা দেখা, কোন ঘটনা শোনা, কোনটা আবার তির্যক ভাবে জানা। অবশ্য সবাই জানে, যা ঘটেছে তা নিপাট বলে গেলে খুব ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে। আসলে সত্যি কথা শুনে যে কোন লাভ নেই, সে কথাও সবাই জানে। তাই বানানো কথাই শুনতে আর পড়তে চায় লোকে। মহাজনের পথে হেঁটে এগুলোকে তাই বলা হয়েছে কাহিনি। এরকম আটটি কাহিনি নিয়ে এই সংকলন।
₹ 120.00 -
“বিভিন্ন শহরে গিয়েছি, থেকেছি, কিন্তু কলকাতার মতো কোথাও নয়। অন্য কোথাও দু-দিনেই মন হাঁপিয়ে উঠেছে। দূরে গেলেই বোঝা যায় ধুলোবালি-মাখা এই কলকাতা শহরই আমাদের কত প্রিয়। কলকাতা আবার সমৃদ্ধ হবে, গৌরব বৃদ্ধি করবে, আবার ‘কল্লোলিনী’ হবে, এই আশাতেই বুক বেঁধে আছি। ততদিনে পুরনো সেই কলকাতার কথা যাতে ভুলে না যাই, তারই প্রচেষ্টা এই লেখায়।” ভূমিকায় লিখেছেন লেখক, এবং সেই লক্ষ্যেই এই বইয়ে তাঁর নিজের কৈশোরে ও যৌবনে দেখা পুরনো সেই কলকাতাকে এই বইয়ে স্মৃতির আদলে তুলে এনেছেন। পাঠকদের এ লেখা ভালো লাগবে।
₹ 50.00Version : ebook - hardcopy -
জাঁ-পল সার্ত্র
লেখকের অস্তি নাস্তি অবস্থিতিজাঁ-পল সার্ত্র-এর (১৯০৫-১৯৮০) ষাট এবং সত্তর বছরে নেওয়া দুটি সাক্ষাৎকার নিয়ে এই বই।
প্রথম সাক্ষাৎকারটি যখন দিচ্ছেন, তার কিছু পরেই সাহিত্যে নোবেল নিতে অস্বীকার করছেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি শেষ হচ্ছে এই প্রত্যাখ্যান নিয়ে তাঁর ক্ষুরধার বক্তব্য দিয়ে, ‘কোন আকাদেমি বা কোন পুরস্কারের সঙ্গে আমার কোন সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি না।… আমার বই যদি লোকে পড়ে, তবে সে-ই হতে পারে আমার সেরা সম্মান।’
দশ বছর পরে তিনি বৃদ্ধ হয়েছেন, চোখে আর দেখতে পান না মোটেই, ভাবছেন কী ভাবে তাঁর কাজ চালিয়ে নিয়ে যাবেন, কিন্তু একই সঙ্গে জানাচ্ছেন, ‘আমার মন দশ বছর আগের মতোই এখনও সমান ধারালো— ধার বাড়েনি হয়তো, কিন্তু কমেও যায়নি।’
বিশ শতকের অদম্য এই মেধাজীবীর বহু বিষয়ে ভাবনার প্রাসঙ্গিকতাকে খানিক স্পর্শ করা যাবে এই বইয়ে।
₹ 160.00
Reviews
There are no reviews yet.