Nirbasiter Journal
₹ 150.00
In Stockবের্টোল্ট ব্রেখ্ট
নির্বাসিতের জার্নাল
এই বইয়ে রয়েছে কবি ও নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখ্ট-এর কয়েক বছরের জার্নাল এন্ট্রি, ১৯৩৪ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত তার ব্যাপ্তি, অবশ্য শেষ তিন বছরের খতিয়ানই তার মধ্যে বেশি। ঘটনাচক্রে ব্রেখটের নিজের জীবনের দিক থেকে যেমন, তেমনই মানব-ইতিহাসের দিক থেকেও এই সময়কাল গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে, হিটলার ক্ষমতায় আসার (১৯৩৩) পর-পরই দেশ ছাড়তে বাধ্য হন ব্রেখট, ফেরেন প্রায় বছর-পনেরো পর। এই জার্নালের পুরোটাই তাই দেশের বাইরে, নির্বাসনে লেখা। কয়েক বছরের দিনলিপি আর সংশ্লিষ্ট একটি কবিতা নিয়ে এই বই : নির্বাসিতের জার্নাল।
Description
বের্টোল্ট ব্রেখ্ট
নির্বাসিতের জার্নাল
এই বইয়ে রয়েছে কবি ও নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখ্ট-এর কয়েক বছরের জার্নাল এন্ট্রি, ১৯৩৪ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত তার ব্যাপ্তি, অবশ্য শেষ তিন বছরের খতিয়ানই তার মধ্যে বেশি। ঘটনাচক্রে ব্রেখটের নিজের জীবনের দিক থেকে যেমন, তেমনই মানব-ইতিহাসের দিক থেকেও এই সময়কাল গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে, হিটলার ক্ষমতায় আসার (১৯৩৩) পর-পরই দেশ ছাড়তে বাধ্য হন ব্রেখট, ফেরেন প্রায় বছর-পনেরো পর। এই জার্নালের পুরোটাই তাই দেশের বাইরে, নির্বাসনে লেখা। কয়েক বছরের দিনলিপি আর সংশ্লিষ্ট একটি কবিতা নিয়ে এই বই : নির্বাসিতের জার্নাল।
নতুন মুদ্রণ, সচিত্র ৮০ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
মানিক দাস
অনেক জোনাকির আলোদুর্গম আফগানিস্তান-পাকিস্তানের পার্বত্য এলাকায় স্কুল নেই, ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে না। পর্বতাভিযানে গিয়ে পথ-হারানো গ্রেগ মর্টেনসন একক প্রয়াসে সেখানে একের পর এক স্কুল খুলেছেন। সংখ্যাটা নেহাত কম নয়, একশো একাত্তর।
স্পেনের আন্দালুসিয়ায় ছোট্ট একটা মিউনিসিপাল শহর ম্যারিনালেডা, আসলে একটা গ্রাম। সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যেই নির্বাচিত মেয়র হুয়ান গোরদিলো সেখানে আটকে দিয়েছেন বিশ্বায়নের অবুঝ রথের চাকা। সব কিছুই চলে সেখানে সমবায় প্রথায়, সমস্ত সিদ্ধান্ত যৌথ।
পাপুয়া-নিউ গিনির অন্তর্গত ছোট্ট দেশ বোগেনভিল। তামার খনি সেখানে সব কিছুই প্রায় বিষিয়ে তুলেছিল। ফ্রান্সিস ওনা-র নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সে-দেশে সম্ভব করে তুলেছেন এক পরিবেশ-বান্ধব বিপ্লব।
বিকল্প ভাবনায় এই তিন সাফল্যের খতিয়ান নিয়ে এই বই। গভীর অন্ধকারে ছোট-ছোট জোনাকির আলোর মতো এই সব উপাখ্যান।
48 পৃষ্ঠা, 1.08 এমবি
₹ 40.00 -
সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
ফ্যাসিজমসৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এই বই বাংলা ভাষায় লিখিত, মুদ্রিত ও প্রকাশিত প্রথম ফ্যাসিবিরোধী বই। ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত হলেও এর প্রস্তুতি চলেছিল ইতালিতে সৌম্যেন্দ্রনাথের বসবাসকালে। সোভিয়েত রাশিয়ার পর তাঁর রাজনৈতিক কাজকর্মের মূল কেন্দ্র ছিল জার্মানি। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি ইতালির আল্পস ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের স্যানাটরিয়ামে চিকিৎসার জন্য আসেন ১৯৩১ সালের শেষার্ধে। ইতালিতে তখন ঘোর ফ্যাসিস্ট যুগ। ফ্যাসিস্ট তত্ত্ব ও প্রয়োগের অনুসন্ধানে ব্যাপৃত হয়ে তার ফাঁকির দিকটা বুঝে নিতে তাঁর দেরি হয়নি।
মার্কসবাদী দৃষ্টিতে নিটোল যুক্তিতে ফ্যাসিস্ট তত্ত্বকে খণ্ডন করার সূত্রে এ বই আজ ঐতিহাসিক দলিল।
আমাদের দুর্ভাগ্য যে এ বইয়ের পুনঃপ্রকাশ ও পুনঃপাঠ বারে-বারেই জরুরি হয়ে পড়ে।
₹ 220.00 -
সৌমিত্র ঘোষ
বনজঙ্গল ও অন্যান্যপ্রতি নিসর্গের ইতিহাস থাকে। সে ইতিহাস একদিকে যেমন কোন এক নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের, তার প্রকৃতি-পরিবেশের, অন্যদিকে সেই ভূখণ্ডের মানুষ না-মানুষ অধিবাসীদেরও, যারা সেই প্রকৃতি-পরিবেশের অংশ, সময়বিশেষে নির্মাতাও। নিসর্গের ইতিহাস পাঠ করতে গেলে সে কারণে স্মৃতির রহস্যগূঢ় বুনোট সরিয়ে খোঁজ চালাতে হয়। ব্যক্তির স্মৃতি, সমূহের স্মৃতি। থাকার এবং না-থাকার স্মৃতি। স্মৃতি, যা বহুবিধ ধূসর অথবা উজ্জ্বল আখ্যানে রূপান্তরিত, যা একই সঙ্গে দৃশ্য, পাঠ্য, শ্রাব্য ও কথ্য। বর্তমান আখ্যানটি নিতান্তই এক শাদামাটা আখ্যান, যা ব্যক্তি-কথকের শ্যাওলামাখা জট-পাকানো সূত্র ধরে-ধরে পৌঁছতে চাইছে একটি নির্দিষ্ট মানচিত্রবদ্ধ ভূখণ্ডের নিসর্গে, সেই নিসর্গের ইতিহাসে, সেই ইতিহাসের স্মৃতিতে। হিমালয় পাহাড়-লাগোয়া উত্তরবাংলার গ্রাম-শহর-বন-পাহাড়-নদী-মাঠ, গাছপালা-লতাগুল্ম, মানুষী না-মানুষী ছোট-বড় প্রাণী- এ সবই এই আখ্যান তৈরি করে।তৎসহ আর যা-কিছু নিসর্গের ইতিহাস কি ইতিহাসের নিসর্গের অংশ, তা-ও ঘুরে-ফিরে আসে, যথা শাদা-কালো সায়েবদের উপনিবেশ নির্মাণ, শাসন, ক্ষমতা ও আধিপত্যের বিবিধ প্রকাশ, অত্যাচার-নিষ্পেষণ-শোষণ, তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহও।
এই আখ্যানের কথক অর্ধ-শতকের বেশি সময়কাল ধরে ঐ নিসর্গ-ইতিহাস-স্মৃতির মধ্যে বসবাসরত, সে যা বলে তাতে ইতিহাসের গুঁড়ো আর স্মৃতির আঁশটে গন্ধ লেগে থাকে বটে, তবে খানিক এলোমেলো ভাবে। ফলে গল্প সব সময়ে উত্তরবাংলার চৌহদ্দিতে আটকে থাকে না, গঙ্গা পার হয়ে তা কলকাতা দৌড়য়, আরও এদিক-ওদিক যায়। অবশ্য যেখানেই যেদিকেই যাওয়া হোক, ফিরে আসতেই হয়। শেষত আখ্যানটি তাই চিরকেলে প্রত্যাবর্তনের, না-থাকার প্রত্নমলিন পাণ্ডুলিপি থেকে থাকাকে খুঁড়ে বার করার।
₹ 220.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও পোস্টার
একটি তত্ত্বরচনার প্রয়াসপোস্টার কাহাকে বলে, পোস্টার কয় প্রকার, পোস্টার কী ভাবে নির্মিত হয়, পোস্টারের উদ্দেশ্য কী-কী, পোস্টারে কী-কী উপাদান থাকে, পোস্টার কোথায় প্রদর্শিত হয় ইত্যাদি-ইত্যাদি আরও বিষয় ছুঁয়ে পোস্টার সংক্রান্ত একটা বই হয়তো লিখে ফেলা যেত। লেখক সে-পথে হাঁটেননি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জ্বলন্ত ও বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে সে-দেশের পোস্টার-শিল্পীদের বয়ান ধরে-ধরে বরং গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন পোস্টার-তত্ত্ব। তত্ত্বের ভূমি রাজনীতিক সময়। তত্ত্বের বিষয় সেই রাজনীতিক সময়ের পোস্টার।
পুরনোকে সরিয়ে নতুন পথে, নতুন ঢঙে, চলতি ধরন ছেড়ে অন্য ছকে লেখা এই তত্ত্বকথার বইও হয়ে উঠেছে প্রায় গল্পের মতো। সঙ্গে রয়েছে অনেক ছবি।
₹ 150.00 -
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 50.00 -
নোয়াম চমস্কি
গণমাধ্যমের চরিত্র“জন–সংযোগ এক বৃহৎ শিল্প। এ বাবদে এখন বছরে বিলিয়ন ডলারের হিসেবে খরচ হয়। জনতার মনকে নিয়ন্ত্রণ করাটাই তার বরাবরের দায়। জন–সংযোগকে ইন্ডাস্ট্রির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে পথিকৃৎ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।… জন–সংযোগের শিল্পক্ষেত্রে যারা আছেন, তারা কেউ সেখানে মজা মারার জন্য বসে নেই। তারা রীতিমতো কাজ করছেন সেখানে। তারা লোকের মনে সঠিক মূল্যবোধ চারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বস্তুত, প্রকৃত গণতন্ত্র সম্পর্কে তাদের একটা ধারণা আছে : এ ব্যবস্থা এমন হওয়া উচিত যেখানে বিশেষজ্ঞদের প্রভুর স্বার্থে কাজ করার শিক্ষা দেওয়া হয়। প্রভু মানে এই সমাজটা যাদের। জনগণের বাদবাকি অংশকে সংগঠিত হওয়া থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে, কারণ সংগঠন মাত্রেই ঝামেলা পাকায়। টিভির সামনে এদের একা বসিয়ে রাখতে হবে, আর মাথায় এ কথা ঢুকিয়ে দিতে হবে যে জীবনের একমাত্র অর্থ হল চারপাশে আরও–আরও পণ্য জোটাও বা ঐ ধনী মধ্যবিত্ত পরিবারের মতো জীবন কাটাও, যা তুমি টিভির পর্দায় দেখছ…।” লিখেছেন নোয়াম চমস্কি।
রাষ্ট্রশাসনের অন্যতম হাতিয়ার এই গণমাধ্যম। সমকালীন রাজনীতিতে তার ভূমিকা, মিথ্যে প্রচার আর তথ্যগোপনের কূটকৌশলে ব্যাপ্ত সে এক ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত। এ নিয়ে লেখার যোগ্যতম যিনি, তাঁর কলমে ক্ষুরধার এই বই।
₹ 180.00
Reviews
There are no reviews yet.