Subtotal: ₹ 2,491.00
Gaan Chara Jani Na Kichui
₹ 75.00
জন লেনন
গান ছাড়া জানি না কিছুই
দুনিয়া-কাঁপানো গানের দল বিটল্স-এর অন্যতম সদস্য জন লেনন এখন প্রায় এক কিংবদন্তির চরিত্র। তাঁর গান, তাঁর জীবনযাপন, এমনকী তাঁর অকালমৃত্যু– সবই তার অন্তর্গত। লেনন-এর দীর্ঘ তিনটি সাক্ষাৎকার, নির্বাচিত গানের কথা ও বিস্তারিত জীবনপঞ্জি নিয়ে এই বই।
Out of stock
CompareDescription
জন লেনন
গান ছাড়া জানি না কিছুই
দুনিয়া-কাঁপানো গানের দল বিটল্স-এর অন্যতম সদস্য জন লেনন এখন প্রায় এক কিংবদন্তির চরিত্র। তাঁর গান, তাঁর জীবনযাপন, এমনকী তাঁর অকালমৃত্যু– সবই তার অন্তর্গত। লেনন-এর দীর্ঘ তিনটি সাক্ষাৎকার, নির্বাচিত গানের কথা ও বিস্তারিত জীবনপঞ্জি নিয়ে এই বই।
৯২ পৃষ্ঠা, নতুন মুদ্রণ।
Be the first to review “Gaan Chara Jani Na Kichui” Cancel reply
You must be logged in to post a review.
Related products
-
জ্যাক কেরুয়াক, উইলিয়ম বারোজ ও অ্যালেন গিনসবার্গ-এর সঙ্গে কথোপকথন
বিট প্রজন্ম অফবিট প্রসঙ্গ“কেরুয়াক আর জন ক্লেলন হোমস-এর সঙ্গে ১৯৫০-৫১ সালে সমকালীন প্রজন্মের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রথম কথাটা উঠে আসে। কেরুয়াক এই প্রজন্মের কোন সুসঙ্গত চরিত্রের কথা অস্বীকার করে এবং বলে ওঠে, ‘আঃ, বিট প্রজন্ম ছাড়া কিছু নয় আমরা।’ হোমস তারপর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর ম্যাগাজিনে ১৯৫২-য় একটা প্রবন্ধ লেখে, যার শিরোনাম ছিল ‘এ হল বিট প্রজন্ম’। ব্যাস, তারপর এটাই দাঁড়িয়ে গেল।
“এর বছর-দশেক আগে টাইমস স্কোয়ারে এ কথা আকছার বলা হত, ‘ওহে, আমি একজন বিট…’, মানে পয়সাকড়ি কিছু নেই আমার, থাকার একটা জায়গা পর্যন্ত নেই। অর্থাৎ এর আদত মানে হল আমি পরিশ্রান্ত, একেবারে অতলে তলিয়ে আছি, ঘুমোইনি কতদিন, সমাজ আমায় প্রত্যাখ্যান করেছে ইত্যাদি।… কিংবা ‘উন্মুক্ত’, হুইটম্যান যে-অর্থে উন্মুক্ততার কথা বলেছেন, প্রায় বিনম্রতার সমার্থক, কোন-কোন মহলে যার মানে পরিশ্রান্ত হলেও আমার সত্তা কিন্তু যে-কোন দিব্য অভিজ্ঞতা গ্রহণ ও অনুধাবনের জন্য উন্মুখ ও প্রস্তুত।
“মিডিয়া এর কদর্থ করা শুরু করলে কেরুয়াক কথাটা আর-একটু মার্জিত করে। যেমন তারা বলে, এর মানে নাকি সম্পূর্ণ পরাজিত, কিংবা ড্রামের বিট ইত্যাদি, যা একেবারেই ভুলভাল। কেরুয়াক তখন শব্দটার উৎসে ফিরে যায় এবং জানায় যে beat মানে be-at, যেমন কিনা beatitude বা beatific। ‘বিট প্রজন্মের উৎস’-এ সে এভাবেই কথাটা ব্যাখ্যা করেছে। সত্তার অন্ধকার বা অজ্ঞানতার অন্ধকার সরিয়ে যা আলো আসার পথ খুলে দেয়, অহংশূন্য করে এবং ধর্মীয় উদ্ভাসের পথ মুক্ত করে।” (অ্যালেন গিনসবার্গ)
বিট প্রজন্মের তিন দিকপাল— কেরুয়াক, বারোজ আর গিনসবার্গ-এর তিনটি দীর্ঘ কথোপকথন নিয়ে এই বই। আলোচিত প্রসঙ্গের মধ্যে আছে– গদ্যের স্টাইল, নীল কাসাডি, হাইকু; শব্দ-নৈঃশব্দ্যের কাটাছেঁড়া, মায়া-পুঁথি, নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতা; ব্লেক, সেজান, কবিতা ও দিব্যদর্শনের ভূমিকা ইত্যাদি অফবিট নানান প্রসঙ্গ।
সংকলন, সম্পাদনা ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্য
₹ 200.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত সম্পাদিত
চিহ্ন বদল চিহ্ন দখল : বাংলা ব্যঙ্গ-চিত্র-কথায় নারীএই বইটি তিনটি চিত্রকথা নিয়ে সাজানো– ১. নারী-বিদ্রোহ, ছবি ও কথা : যতীন্দ্রকুমার সেন, প্রথম প্রকাশ ১৩২৬ বঙ্গাব্দ; ২. শুভদিন, কথা : অমৃতলাল বসু, ছবি : সতীশচন্দ্র সিংহ, প্রথম প্রকাশ ১৩৩৩ ব.; ৩. একবিংশ-শতাব্দী-নারী-চরিতম, কথা ও ছবি : বিনয়কুমার বসু, প্রকাশ ১৩৩৪ ব.।
সাম্প্রতিক কালে নারী-আন্দোলনের একটা বিষয় হল, যে-সকল চিহ্ন দিয়ে নারীদের আলাদা করে রাখা হয়, সরিয়ে রাখা হয়, অন্ত্যজ করে রাখা হয়, প্রান্তে রাখা হয়, সেই সকল চিহ্নকে অস্বীকার করা। চিহ্নের মাধ্যমে যে আলাদা করা, চিহ্নকে যে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসাবে দেখানো, তার প্রতিবাদ করা। এই বইয়ের তিনটি চিত্রকথায় সেই চিহ্নের কথা, পুরুষ-নির্ধারিত নারীচিহ্নকে অস্বীকার করা, পরিত্যাগ করার কথা আছে। পুরুষ-নির্ধারিত পুরুষচিহ্নে নারীদের অংশগ্রহণ করা ও সেই সব চিহ্নক্ষেত্র দখল করার কথা আছে। কথা আছে নারী-পুরুষ-বিভক্ত পরিসরকে পালটে দেওয়ার । এই সময়ে এই সংকলন তৈরি করার বলা যায়, এটাই প্রধান কৈফিয়ত।
₹ 220.00 -
একটি পোস্টার ওয়ার্কশপ প্রযোজনা
পোস্টার ২০২০পোস্টারকে শিল্পকলার ইতিহাস পাত্তা দেয় না। তাতে কী? সে মাঠে-ঘাটে-দেওয়ালে-রাস্তাতেই খুশি। মিছিলে-শ্লোগানে-ঘোষণায়-প্রতিবাদে শামিল হয়ে সে দিব্যি আনন্দে আছে। এমনি আনন্দে থাকা একদল মানুষ, একদল শিল্পী-মানুষ রং-তুলি-কাগজ নিয়ে মাঝে-মাঝে জড়ো হন পোস্টার আঁকতে। নাকি পোস্টার লিখতে? এ নিয়ে তর্ক ওঠে চিনি-ছাড়া কালো চায়ের কাপে। কোন-কোন দিন কথা ওঠে— ‘এইবার আমাদের একটা নাম দেওয়া যাক।’ কিন্তু শেষমেশ এই ‘পোস্টার ওয়ার্কশপ’ নামটাই থেকে যায়। পোস্টার নিয়ে আলোচনার বিরতিতে কথা ওঠে একদিন একসাথে বসে পোস্টার করার। তারপর অনেক বার নিজেরা বসে পোস্টার করা ছাড়াও আমরা পোস্টার নিয়ে গেছি উত্তরপাড়া, কাঁচরাপাড়ায়। পোস্টার টাঙানো হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। বইমেলায় বন্ধুদের দোকানে থেকেছে পোস্টার আর আঁকার সরঞ্জাম। আমরা পোস্টার এঁকেছি গড়িয়াহাট ব্রিজের তলায়। সঙ্গী হয়েছি পার্ক সার্কাসের এনআরসি-বিরোধী আন্দোলনে— সেখানে মহা-উৎসাহে আন্দোলনকারীরা আমাদের সঙ্গে এঁকেছেন— মুহূর্তে সেই পোস্টার বদলে গেছে শ্লোগানে। একাধিক বার পোস্টার দেখানোর আয়োজন হয়েছে— নানা মানুষ সেখানে এসেছেন, দেখেছেন, মতামত দিয়েছেন।
এই সব অগুনতি পোস্টার থেকে কিছু পোস্টার নিয়ে এই বই— যেটুকুর ছবি তোলা ছিল। কিছু পোস্টার রোদে পুড়ে জলে ভিজে হাতে-হাতে ছিঁড়ে গেছে— তাদের ছবি নেই। কিন্তু তাদের পোস্টার-জন্ম সার্থক হয়েছে।
₹ 50.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা“শিল্পরচনার প্রধান ভূমি ঢাকার শহিদ মিনার চত্বর। শিল্পের প্রতি, বিশেষত রাজনীতিক শিল্পের প্রতি ভালোবাসায় আমি শহিদ মিনার চত্বরে ঘুরে-ঘুরে সেবার ছবি আঁকা দেখছিলাম। শিশির ভট্টাচার্য একটি দেওয়ালে ছবি আঁকছিল। দুটি কারণে আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। এক, শিশির দেওয়ালে ছবি আঁকছে, ওর এই পরিচয় আমি আগে পাইনি। দুই, আমি নিজে একসময় দেওয়াল আঁকায় নয়, দেওয়াল লেখায় থাকতাম, একা নয়, দলের সঙ্গে। সেই টানেই শিশিরের আঁকার সামনে দাঁড়িয়ে যাই। শহিদ মিনার চত্বরে ২১শে ফেব্রুয়ারির জন্য ক’দিন ধরে দেওয়াল আঁকা চলে। শেষদিনে আমি ঠিকই করেছিলাম যতক্ষণ শিশির দেওয়ালে ছবি বানাবে, আমি দেখব। সকালদুপুরবিকেলসন্ধেরাত যতক্ষণ শিশির ছবি এঁকেছে, আমি দাঁড়িয়ে, বসে দেখেছি। একটা শিল্পের জন্ম নেওয়ার সাক্ষী থাকতে।”
এই বইতে আছে লেখকের সেই অভিজ্ঞতার বয়ান, একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা। সঙ্গে লেখকেরই নিজের হাতে তোলা প্রায় ২০ পৃষ্ঠা রঙিন ছবি।
₹ 160.00 -
বাঁকা আঁকা
ফিজবম্ব-এর অনুকরণে-অনুসরণে
শুভেন্দু দাশগুপ্তগ্যাংটকের রচনা বুক স্টোরের নিচের তলার কাফেতে পড়ার টেবিলে একটা বই পড়ে ছিল। ছোট মাপের লম্বায় পাঁচ ইঞ্চি, চওড়ায় সাড়ে-তিন ইঞ্চি। বইটার নাম দি স্টিক ব্লোকস (The Stick Blokes)। ছবির বই। এঁকেছেন ফিজবম্ব (Fizzbomb)। বইয়ের এক-একটা পাতায় এক-একটা চরিত্র আঁকা। সরু রেখায়। বইতে লেখা আছে, বাংলা অনুবাদে, ফিজবম্ব-এর আঁকা ‘এই চরিত্রগুলি পছন্দসই অপছন্দের।’ আরও লেখা আছে, ‘এই আঁকা কোথাও কোন দাগ কেটে দেয় না, দাগ রেখে যায় না, তবুও দর্শকদের মনে সরাসরি আটকে থাকে।’ লেখা আছে, ‘এঁকে রাখা চরিত্রগুলি দেখুন। তাদের সাথে দেখা করুন। অথবা আপনি আগেই দেখেছেন। দেখা করেছেন।’ আমার বেলাতে তা-ই হল। একবার দেখলাম, দু-বার দেখলাম। তারপর আর দেখা থামাতে পারি না। নেশা ধরে গেল। রোজ গিয়ে বইটা ওল্টাই। চরিত্রগুলোকে খুঁজে পাই। চিনতে পারি। আমার চারপাশেই রয়েছে। আমিও রয়েছি। চাইলেই খুঁজে পাওয়া, চিনে নেওয়া। যেখানেই যাই খাতা আর কলম থাকে সাথে। একদিন কাফেতে বসেই আঁকা শুরু করলাম। প্রথমে অনুকরণ। ফিজবম্বের দেওয়া চরিত্রের নামটা রেখেও নাম বসানো। তারপর অনুসরণ। ফিজবম্বের আঁকার ধরনে আমার অক্ষম নিজের আঁকা আর নাম বসানো। দুটো ছোট-ছোট খাতা ভরিয়ে ফেলি। এমন সব কাজের যা হাল হয় তা-ই, পড়ে থাকে, হারিয়ে ফেলি, খুঁজে পাই। এই ঘরবন্দি সময়ে এটা-সেটা ঘাঁটতে-ঘাঁটতে ছোট খাতা দুটো খুঁজে পেলাম। সেই থেকে এই ই-বই।
৯০ পৃষ্ঠা, ১০ এমবি
₹ 45.00 -
সোমশঙ্কর রায় লিখিত ও চিত্রিত
পাঁচুর একাদশী“এক দেশে এক চোর ছিল। দেশের নাম, যা হোক কিছু-একটা হবে। আর চোরের নাম?… ধরা যাক, তার নাম পাঁচু। সবাই তাকে ‘পাঁচুচোর’ বলে ডাকে। এতে ওর কিছু যায়-আসে না। লোকে জানে পাঁচু চুরি করে। কিন্তু হাতেনাতে কখনও ধরা পড়েনি। শুধু একটা বিষয় কিছুতেই মাথায় ঢোকে না— ওর কাজটাকে দেশের লোক কেন ভালো চোখে দেখে না। পাঁচু শুনেছে দেশের রাজাকেও ওরা কখনও-সখনও চোর বলে। মাঝে-মধ্যে রাস্তায় দল বেঁধে ‘গলি গলি মে শোর হ্যায়, দেশের রাজা চোর হ্যায়’ বলতে-বলতে যায়। আবার কিছুদিন পরে এরাই রাজাকে মাথায় করে সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে আসে। পাঁচুর হিসেব মেলে না। রাজার বেলায় এক রকম, আর তার বেলায় আর-এক রকম!”
এ বইয়ে হিসেবের প্যাঁচে বিভ্রান্ত পাঁচুর গল্প বলেছে সোমশঙ্কর, যে-পাঁচু কমবেশি আমাদের পরিচিত, বা আমরাই পাঁচু। গল্পের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আঁকা সোমশঙ্করেরই অসামান্য সব ছবিতে এ বই আরও খোলতাই হয়েছে।
₹ 150.00








Reviews
There are no reviews yet.