Dui Bishwo_e-version
₹ 50.00
In Stockঅরুন্ধতী রায়
দুই বিশ্ব
এই নষ্টদুষ্ট দেশকালসমাজে অরুন্ধতীর মতো ক্ষুরধার, ওর মতো স্পষ্টবক্তা খুব দরকার। ওর গতি, ওর যতি, ওর দেখা, ওর আক্রমণ, ওর যুক্তি, ওর আবেগ, ওর ভাষা, ওর লিরিক– সবই নিতান্ত দরকার। পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত এই নতুন সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আরও দুটি সাক্ষাৎকার ও একটি প্রবন্ধ।
Description
অরুন্ধতী রায়
দুই বিশ্ব
এই নষ্টদুষ্ট দেশকালসমাজে অরুন্ধতীর মতো ক্ষুরধার, ওর মতো স্পষ্টবক্তা খুব দরকার। ওর গতি, ওর যতি, ওর দেখা, ওর আক্রমণ, ওর যুক্তি, ওর আবেগ, ওর ভাষা, ওর লিরিক– সবই নিতান্ত দরকার। পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত এই নতুন সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আরও দুটি সাক্ষাৎকার ও একটি প্রবন্ধ।
ই-সংস্করণ, ৯৮০ কেবি
You must be logged in to post a review.
Related products
-
এস বলরাম
ডিজাইন : উপনিবেশের রীতি ও রাষ্ট্রের নীতি
ভূমিকা, ভাষান্তর ও রেখাচিত্র : সোমশঙ্কর রায়সর্বত্র এখন ডিজাইনার-পণ্যের ছড়াছড়ি, কিন্তু আদতে ডিজাইন বস্তুটা কী? কী তার সামাজিক-রাজনৈতিক তাৎপর্য? ডিজাইন-তাত্ত্বিক সিঙ্গানাপল্লি বলরাম-এর সুখ্যাত বই ‘Thinking Design’ থেকে দুটি অধ্যায় ভাষান্তরের সূত্রে চিত্রকর ও ডিজাইন-শিক্ষক সোমশঙ্কর নিজে যেমন তা বোঝার চেষ্টা করেছেন, অনেকগুলি প্রাসঙ্গিক রেখাচিত্রে তেমনি পাঠকের কাছেও তা বিশদ করেছেন।
₹ 50.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
ঝাড়খণ্ডে মহাপ্রভুঝাড়খণ্ড নামটি নূতন নয়। চৈতন্য মহাপ্রভুর সময়ে এই অঞ্চল এই নামেই পরিচিত ছিল। ২৩শ জৈন তীর্থঙ্কর পাশ্বর্ণনাথ পাহাড়ে নির্বাণ লাভ করেন। ২৪শ জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীর বা বর্ধমানস্বামী জৈন ধর্ম প্রচারকল্পে শিষ্যবৃন্দ-সহ বারো বছর ‘লাড়া’ বা ‘রাঢ়’ভূমিতে ভ্রমণ করেছিলেন। ৫৪৭-সংখ্যক বিশ্বম্ভর জাতকের কাহিনী অনুসারে ভগবান বুদ্ধ পূর্বজন্মে বঙ্কুগিরি পাহাড়ে তপস্যারত অবস্থায় মারা যান। বঙ্কুগিরি বর্তমান বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়। বুদ্ধদেব বোধিলাভের পর এই পাহাড়ে এসেছিলেন। জনশ্রুতি যে রাঁচি জিলার নির্জন জনহা জলপ্রপাতের এক গুহায় গৌতম বুদ্ধ কিছুদিন তপস্যা করেছিলেন। ভগবান বুদ্ধের বহু কাল পরে শ্রীচৈতন্যও তাঁর ধর্মপ্রচারের ক্ষেত্র হিসাবে রাঢ়ভূমি তথা ঝাড়খণ্ডকে গ্রহণ করেছিলেন। কেন মহাপ্রভু অবহেলিত আদিবাসী অধ্যুষিত ঝাড়খণ্ডে প্রেমধর্ম প্রচারের জন্য এসেছিলেন, কী তার পটভূমি আর তাঁর প্রভাবই বা কত স্থায়ী হয়েছিল– তারই ঐতিহাসিক ও তুলনামূলক আলোচনা এই গ্রন্থের বিষয়।
₹ 160.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
দেওয়াল লেখার আত্মকথা‘একটা দেওয়াল। দেওয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি, আমরা, কমরেড, পার্টি। দেওয়ালে শাদা রঙের পোঁচ লাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাস। গুঁড়ো নীলে সুতলি চুবিয়ে লাইন দাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের স্বপ্ন। রঙ-ভরা টিন ধরে থাকছে আমাদের রাজনীতি। এগিয়ে দিচ্ছে আমাদের লড়াই। দেওয়ালে আঁকা হয়ে যাচ্ছে আমাদের মুক্তাঞ্চল। আমাদের দেশ। ওয়ালিং শেষ করে মুঠো-করা হাত তুলে বলে উঠলাম, লাল সেলাম।’ এই ভাবে সত্তরের আগুন-ঝরা দিনে দেওয়াল লেখার মন মেজাজ ভয় উদ্বেগ আনন্দ থেকে তার রীতি প্রকরণ রাজনীতি ও নন্দনতত্ত্ব পর্যন্ত বিশদ করেছেন লেখক। এ তাঁর একার আত্মকথা নয় তাই, হয়ে উঠেছে সময়েরই সচিত্র আত্মকথন।
₹ 120.00 -
শ্রম আইন, শ্রমিকদের বিষয়ে যে-সব আইন আমাদের দেশে চালু আছে, ছিল, সে সব এখন বদলানো চলছে৷ বদলানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে৷ বিভিন্ন রাজ্যে এবং কেন্দ্রে৷ বদলে দেওয়া এই সব আইন, প্রথমে একটা-একটা করে এই লেখায় বলা হয়েছে। তারপর দেখানো হয়েছে এই সব আইন বদলে ফেলার জন্য কী-কী যুক্তি সাজাচ্ছে সরকার৷ আর সে যুক্তি কেন গ্রহণীয় নয়। সেই সূত্রেই বোঝা যাবে কেন এই বদলের বিরোধিতা করা দরকার। তাই শেষে বলা হয়েছে এর বিরোধিতায় শ্রমিকদের কী করণীয়, তা-ই নিয়ে৷ সুখ্যাত বিশ্লেষক শুভেন্দু দাশগুপ্তের এই ছোট্ট বইটি এ সময়কে বুঝতে জরুরি।
₹ 20.00 -
শক্তিনাথ ঝা
বাউল-ফকির ধ্বংস-আন্দোলনের ইতিবৃত্তএই বইয়ের পূর্ববর্তী সংস্করণ ২০০১ সালে প্রকাশের আগে থেকেই ধর্মীয় নিপীড়ন নিয়ে নানা লেখা বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে বাউল-ফকিরবিরোধী লেখা এবং তথ্যাদি প্রথম গ্রন্থভুক্ত হয়। নানা সাংবাদিক, প্রতিবেদক এবং অত্যাচারিতদের লেখা সেখানে সংকলিত হয়েছিল। সে-গ্রন্থ নিঃশেষিত হওয়ায় তার পুনর্মুদ্রণ চাইছিলেন অনেকে। পরিবর্ধিত এবং পরিমার্জিত বর্তমান সংস্করণের পঞ্চম অধ্যায়ে পরবর্তী কালের ঘটনা ও তথ্য বর্ণিত হয়েছে। বাউল-ফকির সংঘের সক্রিয় সহযোগিতায় রীতিমতো ক্ষেত্রসমীক্ষা এবং তদন্ত করে সত্যাসত্য যাচাইয়ের পরই এখানে নিপীড়নের ঘটনাগুলি তুলে ধরা হয়েছে। অত্যাচারিতের আবেদন এবং ক্ষেত্রসমীক্ষা-লব্ধ তথ্য নিয়ে এ গ্রন্থ রচিত হয়েছে। মধ্যবঙ্গের আঞ্চলিক ইতিহাসের নানা অজানা তথ্য উঠে এসেছে এই বিবরণীতে। ধর্ম-সংস্কৃতির লড়াই সমাজেরই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের অন্য এক নাম। নিপীড়নের এই সমস্ত তথ্যে অত্যাচারিতদের অশ্রুজল আর রক্তের দাগ লেগে আছে।
₹ 400.00 -
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy
Reviews
There are no reviews yet.