Dekha Na-dekhar Chokh
₹ 450.00
সুমন রহমান ও শাহাদুজ্জামান সম্পাদিত
দেখা না-দেখার চোখ
২১৮ পৃষ্ঠা, পেপারব্যাক
Out of stock
CompareDescription
সুমন রহমান ও শাহাদুজ্জামান সম্পাদিত
দেখা না-দেখার চোখ
২১৮ পৃষ্ঠা, পেপারব্যাক
You must be logged in to post a review.
Related products
-
উইলিয়াম শেক্সপীয়ার
মার্চেন্ট অফ ভেনিসষোড়শ শতকের অন্তিমে লেখা এই নাটক অসামান্য গঠন আর মননের কারণে আজও সমান প্রাসঙ্গিক। শেক্সপীয়ারের যাবতীয় চরিত্রের মধ্যে এ নাটকের শাইলক অনবদ্য। যদিও পাঠক বা দর্শক শাইলককে বরাবর খলচরিত্র হিসেবেই দেখেছে, এবং এ নাটককে কমেডি ছাড়া কিছু ভাবেনি, তবু অন্তর্নিহিত পাঠ বা subtext বদলায় না। একদিকে পোর্শিয়ার ক্ষুরধার বুদ্ধি, আর অন্যদিকে ভেনিসবাসী এক ব্যবসায়ীর (নামচরিত্র?) চরম বিপর্যয়ের ট্র্যাজেডি এই নাটককে স্মরণীয় করে রেখেছে। সিদ্ধার্থ বিশ্বাসের অসাধারণ ভাষান্তরে চিরকালের নাটক নতুন করে উপস্থাপিত এ কালের পাঠকদের জন্য।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
মধুপ দে
চন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনিচন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনি স্থানীয় লোক-ইতিহাস অবলম্বনে রচিত। কিছুটা পড়া, অনেকটা শোনা, বাকিটা বোনা। প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছিল, তা জানার কোন উপায় নেই। কিন্তু, এখানকার প্রায় পাঁচশো বছর আগের ভৌগোলিক অবস্থান, ছিন্নভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদান, অসূর্যম্পশ্যা অরণ্যভূমি, জীবনদাত্রী সুবর্ণরেখা এবং আর্য-অনার্য মানুষের নিকট-অবস্থানে যা সত্যি-সত্যি ঘটেছিল বা ঘটা সম্ভব ছিল, সেই সত্য দর্শন থেকেই উঠে এসেছে এই উপন্যাসের ঘটনাধারা এবং চরিত্ররা। নয়াগ্রামের দক্ষিণাংশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা গড়বাড়ির ধ্বংসস্তূপ, ভগ্ন প্রাচীর, পরিখাচিহ্ন, মজে যাওয়া দিঘি, গভীর অরণ্যভূমি, ধূ-ধূ প্রান্তর, নদী এবং নদীতীরে দাঁড়ালে যে-অলিখিত ইতিহাস আর অকথিত কাহিনি শোনা যায়, তার সঙ্গে দেশ-কালের ইতিহাস জুড়ে গঠিত হয়েছে চন্দ্ররেখাগড়ের এই আখ্যান।
₹ 110.00 -
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 120.00Version : ebook - hardcopy -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
শব্দ ও বানানশব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।
₹ 60.00 -
মধুপ দে
জঙ্গলমহলের লোকযাত্রাদিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।
₹ 300.00
Reviews
There are no reviews yet.