Cinema Niye Kotha
₹ 210.00
In Stockদীপেন্দু চক্রবর্তী
সিনেমা নিয়ে কথা
সিনেমা নিয়ে নানান পত্রিকায় কয়েক দশক ধরে লিখছেন দীপেন্দু চক্রবর্তী, বলা যায় এই প্রথম তা একত্র হল। ফলে পাঠক যেমন সিনেমা নিয়ে লেখকের ভাবনার ব্যাপ্তি ও গভীরতার সন্ধান পাবেন এখানে, তেমনই যেহেতু দীপেন্দু লিখেছেন মূলত বাংলা সিনেমা নিয়ে, তাই গত কয়েক দশকের বাংলা সিনেমার একটা ক্রম-ইতিহাসও পেয়ে যাবেন এই সূত্রে। কেউ-কেউ হয়তো লেখকের মতে আস্থা রাখবেন, আবার কেউ-কেউ, আশা করা যাক যে হয়তো প্ররোচিত হবেন তুমুল তর্কে। বলা থাক, পাঠকের সঙ্গে এহেন মত-বিনিময়ে লেখকের অরুচি নেই। সহমত-ই হোন বা প্ররোচিত হোন তর্কে, একটা কথা ঠিক যে এ সমস্ত লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে তৃপ্তি নেই।
প্রথম সংস্করণ, ১৬৫ পৃষ্ঠা
Description
দীপেন্দু চক্রবর্তী
সিনেমা নিয়ে কথা
সিনেমা নিয়ে নানান পত্রিকায় কয়েক দশক ধরে লিখছেন দীপেন্দু চক্রবর্তী, বলা যায় এই প্রথম তা একত্র হল। ফলে পাঠক যেমন সিনেমা নিয়ে লেখকের ভাবনার ব্যাপ্তি ও গভীরতার সন্ধান পাবেন এখানে, তেমনই যেহেতু দীপেন্দু লিখেছেন মূলত বাংলা সিনেমা নিয়ে, তাই গত কয়েক দশকের বাংলা সিনেমার একটা ক্রম-ইতিহাসও পেয়ে যাবেন এই সূত্রে। কেউ-কেউ হয়তো লেখকের মতে আস্থা রাখবেন, আবার কেউ-কেউ, আশা করা যাক যে হয়তো প্ররোচিত হবেন তুমুল তর্কে। বলা থাক, পাঠকের সঙ্গে এহেন মত-বিনিময়ে লেখকের অরুচি নেই। সহমত-ই হোন বা প্ররোচিত হোন তর্কে, একটা কথা ঠিক যে এ সমস্ত লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে তৃপ্তি নেই।
প্রথম সংস্করণ, ১৬৫ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
বাঁকা আঁকা
ফিজবম্ব-এর অনুকরণে-অনুসরণে
শুভেন্দু দাশগুপ্তগ্যাংটকের রচনা বুক স্টোরের নিচের তলার কাফেতে পড়ার টেবিলে একটা বই পড়ে ছিল। ছোট মাপের লম্বায় পাঁচ ইঞ্চি, চওড়ায় সাড়ে-তিন ইঞ্চি। বইটার নাম দি স্টিক ব্লোকস (The Stick Blokes)। ছবির বই। এঁকেছেন ফিজবম্ব (Fizzbomb)। বইয়ের এক-একটা পাতায় এক-একটা চরিত্র আঁকা। সরু রেখায়। বইতে লেখা আছে, বাংলা অনুবাদে, ফিজবম্ব-এর আঁকা ‘এই চরিত্রগুলি পছন্দসই অপছন্দের।’ আরও লেখা আছে, ‘এই আঁকা কোথাও কোন দাগ কেটে দেয় না, দাগ রেখে যায় না, তবুও দর্শকদের মনে সরাসরি আটকে থাকে।’ লেখা আছে, ‘এঁকে রাখা চরিত্রগুলি দেখুন। তাদের সাথে দেখা করুন। অথবা আপনি আগেই দেখেছেন। দেখা করেছেন।’ আমার বেলাতে তা-ই হল। একবার দেখলাম, দু-বার দেখলাম। তারপর আর দেখা থামাতে পারি না। নেশা ধরে গেল। রোজ গিয়ে বইটা ওল্টাই। চরিত্রগুলোকে খুঁজে পাই। চিনতে পারি। আমার চারপাশেই রয়েছে। আমিও রয়েছি। চাইলেই খুঁজে পাওয়া, চিনে নেওয়া। যেখানেই যাই খাতা আর কলম থাকে সাথে। একদিন কাফেতে বসেই আঁকা শুরু করলাম। প্রথমে অনুকরণ। ফিজবম্বের দেওয়া চরিত্রের নামটা রেখেও নাম বসানো। তারপর অনুসরণ। ফিজবম্বের আঁকার ধরনে আমার অক্ষম নিজের আঁকা আর নাম বসানো। দুটো ছোট-ছোট খাতা ভরিয়ে ফেলি। এমন সব কাজের যা হাল হয় তা-ই, পড়ে থাকে, হারিয়ে ফেলি, খুঁজে পাই। এই ঘরবন্দি সময়ে এটা-সেটা ঘাঁটতে-ঘাঁটতে ছোট খাতা দুটো খুঁজে পেলাম। সেই থেকে এই ই-বই।
৯০ পৃষ্ঠা, ১০ এমবি
₹ 45.00 -
একটি পোস্টার ওয়ার্কশপ প্রযোজনা
পোস্টার ২০২০পোস্টারকে শিল্পকলার ইতিহাস পাত্তা দেয় না। তাতে কী? সে মাঠে-ঘাটে-দেওয়ালে-রাস্তাতেই খুশি। মিছিলে-শ্লোগানে-ঘোষণায়-প্রতিবাদে শামিল হয়ে সে দিব্যি আনন্দে আছে। এমনি আনন্দে থাকা একদল মানুষ, একদল শিল্পী-মানুষ রং-তুলি-কাগজ নিয়ে মাঝে-মাঝে জড়ো হন পোস্টার আঁকতে। নাকি পোস্টার লিখতে? এ নিয়ে তর্ক ওঠে চিনি-ছাড়া কালো চায়ের কাপে। কোন-কোন দিন কথা ওঠে— ‘এইবার আমাদের একটা নাম দেওয়া যাক।’ কিন্তু শেষমেশ এই ‘পোস্টার ওয়ার্কশপ’ নামটাই থেকে যায়। পোস্টার নিয়ে আলোচনার বিরতিতে কথা ওঠে একদিন একসাথে বসে পোস্টার করার। তারপর অনেক বার নিজেরা বসে পোস্টার করা ছাড়াও আমরা পোস্টার নিয়ে গেছি উত্তরপাড়া, কাঁচরাপাড়ায়। পোস্টার টাঙানো হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। বইমেলায় বন্ধুদের দোকানে থেকেছে পোস্টার আর আঁকার সরঞ্জাম। আমরা পোস্টার এঁকেছি গড়িয়াহাট ব্রিজের তলায়। সঙ্গী হয়েছি পার্ক সার্কাসের এনআরসি-বিরোধী আন্দোলনে— সেখানে মহা-উৎসাহে আন্দোলনকারীরা আমাদের সঙ্গে এঁকেছেন— মুহূর্তে সেই পোস্টার বদলে গেছে শ্লোগানে। একাধিক বার পোস্টার দেখানোর আয়োজন হয়েছে— নানা মানুষ সেখানে এসেছেন, দেখেছেন, মতামত দিয়েছেন।
এই সব অগুনতি পোস্টার থেকে কিছু পোস্টার নিয়ে এই বই— যেটুকুর ছবি তোলা ছিল। কিছু পোস্টার রোদে পুড়ে জলে ভিজে হাতে-হাতে ছিঁড়ে গেছে— তাদের ছবি নেই। কিন্তু তাদের পোস্টার-জন্ম সার্থক হয়েছে।
₹ 50.00 -
আবীর আবদুল্লাহ
আয়না কথাবাংলাদেশের আইকনিক চিত্র-সাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের ওপরের দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপটা, বাহুল্যবর্জিত, ড্রামা-হীন একজন আলোকচিত্রী। নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা : “আমি এইভাবে দেখেছি.. বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”
তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপটা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি– এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা– আয়না কথা।
প্রথম সংস্করণ, ২১৯ পৃষ্ঠা
₹ 385.00 -
বধ্যভূমি গাজা
প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বয়ানসংকলন ও ভাষান্তর : ত্রিয়াশা লাহিড়ী
পালেস্তাইন ও ইজরায়েলের সংঘাত ও সংঘর্ষের ইতিহাস আজকের নয়। গত বছর ইজরায়েলের দিক থেকে তা সংঘর্ষের নতুন স্তরে পৌঁছয়।
কিন্তু যুদ্ধের তথ্যগত রিপোর্ট পড়া এক, আর যুদ্ধের নির্মমতায় দিনযাপন করা আর-এক। এই বইতে মনুষ্যেতর দিনযাপনের সেই অভিজ্ঞতার বয়ানই রয়েছে।
এখানে যাঁদের লেখা আছে তাঁদের মধ্যে একেবারে অল্পবয়সী পড়ুয়া থেকে সাংবাদিক, গায়ক, লেখক, সাংস্কৃতিক কর্মী, আইনজীবী, মানবাধিকার আন্দোলনের কর্মী— অনেকেই রয়েছেন। যাঁদের জবানবন্দি একত্র করা হয়েছে, খোঁজ নিলে দেখা যাবে আর-পাঁচজন নিরস্ত্র সাধারণ ফিলিস্তিনির মতো তারা অনেকে হয়তো ইতিমধ্যেই শহিদ হয়েছেন! অথবা অনেকে রাজনৈতিক বন্দির তকমা পেয়ে এখন জেলের গরাদের ওপারে!
তবু পালেস্তাইনের অধিবাসীরা সাহসের সঙ্গে কলম ধরেছেন। নিজেদের কথা জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন। তাঁরা প্রমাণ করেছেন, ইজরায়েলি সৈন্যরা প্রতিবাদী জনতার কণ্ঠস্বরকে শেষ পর্যন্ত রুদ্ধ করতে অক্ষম। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর হাতছানিকে অস্বীকার করে, স্রেফ অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য তাঁদের এই নিরন্তর লড়াইয়ের স্পর্ধাকে সেলাম। তাঁদের লেখা সমস্ত অক্ষর সীমান্ত পেরিয়ে যেন সকলের কাছে পৌঁছয়, এই এ-বইয়ের উদ্দেশ্য। ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধই পারে, এই বর্বর গণহত্যা বন্ধ করতে, যুদ্ধ বন্ধ করতে, সর্বোপরি পালেস্তাইনকে স্বাধীন করতে।
₹ 180.00 -
মানিক দাস
অনেক জোনাকির আলোদুর্গম আফগানিস্তান-পাকিস্তানের পার্বত্য এলাকায় স্কুল নেই, ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে না। পর্বতাভিযানে গিয়ে পথ-হারানো গ্রেগ মর্টেনসন একক প্রয়াসে সেখানে একের পর এক স্কুল খুলেছেন। সংখ্যাটা নেহাত কম নয়, একশো একাত্তর।
স্পেনের আন্দালুসিয়ায় ছোট্ট একটা মিউনিসিপাল শহর ম্যারিনালেডা, আসলে একটা গ্রাম। সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যেই নির্বাচিত মেয়র হুয়ান গোরদিলো সেখানে আটকে দিয়েছেন বিশ্বায়নের অবুঝ রথের চাকা। সব কিছুই চলে সেখানে সমবায় প্রথায়, সমস্ত সিদ্ধান্ত যৌথ।
পাপুয়া-নিউ গিনির অন্তর্গত ছোট্ট দেশ বোগেনভিল। তামার খনি সেখানে সব কিছুই প্রায় বিষিয়ে তুলেছিল। ফ্রান্সিস ওনা-র নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সে-দেশে সম্ভব করে তুলেছেন এক পরিবেশ-বান্ধব বিপ্লব।
বিকল্প ভাবনায় এই তিন সাফল্যের খতিয়ান নিয়ে এই বই। গভীর অন্ধকারে ছোট-ছোট জোনাকির আলোর মতো এই সব উপাখ্যান।
₹ 60.00 -
নোয়াম চমস্কি
ভাবনার আগল ভাঙো
নির্বাচিত সতেরোটি সাক্ষাৎকার“আপনার সামনে মূলত দুটো বিকল্প পথ খোলা রয়েছে। একটা হল, সবচেয়ে খারাপটা ধরে নেওয়া, তখন আপনি নিশ্চিত জানেন যে তা-ই ঘটবে। আর-একটা হল, ধরে নেওয়া যে পরিবর্তনের আশা রয়েছে। তা হলে এ-ও সম্ভব যে আপনি যা করছেন, তার মাধ্যমে পরিবর্তনের পক্ষে আপনি কিছুটা সাহায্য করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার কাছে দুটো বিকল্প পথের একটায় নিশ্চিত যে সবচেয়ে খারাপটাই ঘটবে, আর-একটা এই সম্ভাবনা খোলা রাখে যে অবস্থাটা ভালো হবে। এ অবস্থায় যুক্তিবাদী লোক দ্বিধায় পড়ে না।… প্রত্যেকেরই এমন কিছু-না-কিছু বিকল্প থাকে। আপনি তখন নিজেকেই জিজ্ঞাসা করেন, আমি কি সে সব কোন কাজে লাগাব না। কোন্টা হলে নিশ্চিত করে বলা যায় যে দুঃখকষ্ট চলতেই থাকবে, নিপীড়ন চলতেই থাকবে, বিভেদ চলবে, হয়ে উঠবে আরও খারাপ? নাকি, তার বিরুদ্ধে যেটুকু বিকল্প আমার সামনে আছে, আমি তা ব্যবহার করব, পরিবর্তনের পক্ষে অন্যদের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করব? সে ক্ষেত্রে ভালো কিছু তো হতেও পারে।” এই বইয়ে সংকলিত এক সাক্ষাৎকারে চমস্কি বলেছেন এ কথা।
ইতিহাসে দেখা যায় পরিবর্তনের প্রয়োজন কখনও ফুরোয় না। আজ যাকে মনে হয় সর্বরোগহর বটিকা, দু-দিন যেতে-না-যেতেই তার স্বরূপ প্রকাশিত হয়ে পড়ে। অগত্যা নতুন করে সংগঠিত হওয়ার প্রয়োজনও দেখা দেয়। পুনরাবৃত্ত এই সব সময়ে এই বইয়ে সংকলিত সাক্ষাৎকারের বয়ানসমূহ আমাদের পথ দেখাতে পারে। সেই কারণেই এই নতুন সংকলন।
₹ 220.00
Reviews
There are no reviews yet.