Description
শক্তিনাথ ঝা
বস্তুবাদী বাউল
You must be logged in to post a review.
Related products
-
এস বলরাম
ডিজাইন : উপনিবেশের রীতি ও রাষ্ট্রের নীতি
ভূমিকা, ভাষান্তর ও রেখাচিত্র : সোমশঙ্কর রায়সর্বত্র এখন ডিজাইনার-পণ্যের ছড়াছড়ি, কিন্তু আদতে ডিজাইন বস্তুটা কী? কী তার সামাজিক-রাজনৈতিক তাৎপর্য? ডিজাইন-তাত্ত্বিক সিঙ্গানাপল্লি বলরাম-এর সুখ্যাত বই ‘Thinking Design’ থেকে দুটি অধ্যায় ভাষান্তরের সূত্রে চিত্রকর ও ডিজাইন-শিক্ষক সোমশঙ্কর নিজে যেমন তা বোঝার চেষ্টা করেছেন, অনেকগুলি প্রাসঙ্গিক রেখাচিত্রে তেমনি পাঠকের কাছেও তা বিশদ করেছেন।
₹ 50.00 -
শ্রম আইন, শ্রমিকদের বিষয়ে যে-সব আইন আমাদের দেশে চালু আছে, ছিল, সে সব এখন বদলানো চলছে৷ বদলানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে৷ বিভিন্ন রাজ্যে এবং কেন্দ্রে৷ বদলে দেওয়া এই সব আইন, প্রথমে একটা-একটা করে এই লেখায় বলা হয়েছে। তারপর দেখানো হয়েছে এই সব আইন বদলে ফেলার জন্য কী-কী যুক্তি সাজাচ্ছে সরকার৷ আর সে যুক্তি কেন গ্রহণীয় নয়। সেই সূত্রেই বোঝা যাবে কেন এই বদলের বিরোধিতা করা দরকার। তাই শেষে বলা হয়েছে এর বিরোধিতায় শ্রমিকদের কী করণীয়, তা-ই নিয়ে৷ সুখ্যাত বিশ্লেষক শুভেন্দু দাশগুপ্তের এই ছোট্ট বইটি এ সময়কে বুঝতে জরুরি।
₹ 20.00 -
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
মার্গারেট র্যান্ডাল
ভাবনা জুড়ে চে
ভূমিকা ও ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসসাম্রাজ্যবাদ আজও তাঁকে দেখে অসীম ভীতি আর অসীম ঘৃণায়। কেননা, যে-স্বাধীনতা আর মানবিকতার তারা চিরশত্রু, তারই পরম মিত্র আর চিরস্থায়ী প্রতীক হলেন চে। তৎকালীন বলিভিয়া সরকার আর সিআইএ তাঁকে খুন করে গোপন কবরে লুকিয়ে ফেলেছিল তাঁর মৃতদেহ। সাম্রাজ্যবাদ এতই সন্ত্রস্ত যে চে-র সব স্মৃতি মুছে ফেলতে চেয়েছে তারা। কিন্তু স্বপ্ন আর দৃষ্টান্তকে যে খুন করা যায় না, তার অমর উদাহরণ স্বয়ং চে।
এই বইয়ের লেখক মার্গারেট র্যান্ডাল নারীবাদী কবি, লেখক, আলোকচিত্রী এবং সমাজ-পরিবর্তনের লড়াইয়ে দীর্ঘদিনের সৈনিক। কিউবা বিপ্লবের দ্বিতীয় দশকে ঐ দেশে তিনি বাস করেছেন। চে-র পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এই বই লেখা, কিন্তু তা সত্ত্বেও এখানে চে-র নিছক বন্দনা করেননি তিনি, প্রয়োজনে সমালোচনা করেছেন, ভুলত্রুটি নিয়ে মুক্তমনে সমালোচনা করেছেন, করেছেন গভীর আন্তরিকতা আর ভালোবাসার সঙ্গে, বুঝতে চেষ্টা করেছেন চে-র জীবন ও সংগ্রামকে। এ কারণেই এই বইটিকে ভাষান্তরের জন্য বেছে নিয়েছেন বিশিষ্ট লেখক ও অধ্যাপক সলিল বিশ্বাস। চে-অনুরাগী সকলেরই এ বই অবশ্যপাঠ্য।
নতুন মুদ্রণ, ১৬০ পৃষ্ঠা
₹ 280.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
দেওয়াল লেখার আত্মকথা‘একটা দেওয়াল। দেওয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি, আমরা, কমরেড, পার্টি। দেওয়ালে শাদা রঙের পোঁচ লাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাস। গুঁড়ো নীলে সুতলি চুবিয়ে লাইন দাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের স্বপ্ন। রঙ-ভরা টিন ধরে থাকছে আমাদের রাজনীতি। এগিয়ে দিচ্ছে আমাদের লড়াই। দেওয়ালে আঁকা হয়ে যাচ্ছে আমাদের মুক্তাঞ্চল। আমাদের দেশ। ওয়ালিং শেষ করে মুঠো-করা হাত তুলে বলে উঠলাম, লাল সেলাম।’ এই ভাবে সত্তরের আগুন-ঝরা দিনে দেওয়াল লেখার মন মেজাজ ভয় উদ্বেগ আনন্দ থেকে তার রীতি প্রকরণ রাজনীতি ও নন্দনতত্ত্ব পর্যন্ত বিশদ করেছেন লেখক। এ তাঁর একার আত্মকথা নয় তাই, হয়ে উঠেছে সময়েরই সচিত্র আত্মকথন।
₹ 120.00
Reviews
There are no reviews yet.