Agronthito Rachona 2_e-version
₹ 50.00
In Stockপ্রমথ চৌধুরী জীবনভর বিদ্যাচর্চা করেছেন ও সেই সঙ্গে ছোট-বড় নানান পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত প্রবন্ধ ও পত্র-প্রবন্ধ লিখেছেন। সে সবের কিছু অংশ গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হলেও তার বাইরে রয়ে গেছে আরও অসংখ্য রচনা, বাংলা সাহিত্যের যা অমূল্য সম্পদ। টীকাভাষ্য-সহ এমন কিছু ‘অগ্রন্থিত রচনা’ই এই দ্বিতীয় খণ্ডে পাঠকের জন্য সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে।
Description
প্রমথ চৌধুরী
অগ্রন্থিত রচনা ২
প্রমথ চৌধুরী জীবনভর বিদ্যাচর্চা করেছেন ও সেই সঙ্গে ছোট-বড় নানান পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত প্রবন্ধ ও পত্র-প্রবন্ধ লিখেছেন। সে সবের কিছু অংশ গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হলেও তার বাইরে রয়ে গেছে আরও অসংখ্য রচনা, বাংলা সাহিত্যের যা অমূল্য সম্পদ। এমন কিছু ‘অগ্রন্থিত রচনা’ই এই দ্বিতীয় খণ্ডে পাঠকের জন্য সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১৪৬ পৃষ্ঠা, ৯.০৬ এমবি
Additional information
Version | ebook, hardcopy |
---|
You must be logged in to post a review.
Related products
-
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 120.00Version : ebook - hardcopy -
সলিল বিশ্বাস
অন্তর্ঘাত ও অন্যান্য কাহিনিএখানে একত্রিত আখ্যানগুলিকে কতটা গল্প বলা যাবে তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। একটি বাদে সব ক-টি বিবরণই কোন-না-কোন ঘটনার কথা-চিত্র। সাজিয়ে নেয়া; স্থান-কাল-পাত্র, নামকরণে এবং নির্দেশনায় খানিকটা কেবল কল্পনার মোড়ক। কোন ঘটনা দেখা, কোন ঘটনা শোনা, কোনটা আবার তির্যক ভাবে জানা। অবশ্য সবাই জানে, যা ঘটেছে তা নিপাট বলে গেলে খুব ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে। আসলে সত্যি কথা শুনে যে কোন লাভ নেই, সে কথাও সবাই জানে। তাই বানানো কথাই শুনতে আর পড়তে চায় লোকে। মহাজনের পথে হেঁটে এগুলোকে তাই বলা হয়েছে কাহিনি। এরকম আটটি কাহিনি নিয়ে এই সংকলন।
₹ 120.00 -
টি এস এলিয়ট
মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল
ভূমিকা সম্পাদনা ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসএলিয়টের সুবিখ্যাত এই কাব্যনাট্যে রয়েছে এক ধর্মীয় আবহ। এর মূল দ্বন্দ্ব ঐহিক ও আত্মিক– এই দুই জগতের মধ্যে; পার্থিব দায়বদ্ধতা আর ঈশ্বরের কাছে দায়বদ্ধতার মধ্যে। কিন্তু শেষ অবধি এ নাট্যে সেই দ্বন্দ্ব উত্তরিত হয় ব্যক্তির নিজের বিবেকের কাছে দায়বদ্ধতা ও শাসকের প্রতি বিশ্বস্ততার চিরন্তন বিবাদে। কোন্টা শ্রেয়? স্বেচ্ছাচারী, অনৃতভাষী, চাটুকারিতা-প্রিয় শাসকের কাছে নতি-স্বীকার, না মৃত্যুর সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে মানুষের কাছে এবং নিজের বিবেক আর বিশ্বাসের কাছে অনুগত থাকা? এই প্রশ্ন গোটা নাটকে অনুরণিত। ধর্মের গণ্ডি ছাড়িয়ে কালজয়ী এই নাটক। ভাষান্তর ও টীকাভাষ্য : সলিল বিশ্বাস।
₹ 100.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
শব্দ ও বানানশব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।
₹ 60.00 -
“বিভিন্ন শহরে গিয়েছি, থেকেছি, কিন্তু কলকাতার মতো কোথাও নয়। অন্য কোথাও দু-দিনেই মন হাঁপিয়ে উঠেছে। দূরে গেলেই বোঝা যায় ধুলোবালি-মাখা এই কলকাতা শহরই আমাদের কত প্রিয়। কলকাতা আবার সমৃদ্ধ হবে, গৌরব বৃদ্ধি করবে, আবার ‘কল্লোলিনী’ হবে, এই আশাতেই বুক বেঁধে আছি। ততদিনে পুরনো সেই কলকাতার কথা যাতে ভুলে না যাই, তারই প্রচেষ্টা এই লেখায়।” ভূমিকায় লিখেছেন লেখক, এবং সেই লক্ষ্যেই এই বইয়ে তাঁর নিজের কৈশোরে ও যৌবনে দেখা পুরনো সেই কলকাতাকে এই বইয়ে স্মৃতির আদলে তুলে এনেছেন। পাঠকদের এ লেখা ভালো লাগবে।
₹ 50.00Version : ebook - hardcopy -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00
Reviews
There are no reviews yet.