₹ 385.00
In Stockআবীর আবদুল্লাহ
আয়না কথা
বাংলাদেশের আইকনিক চিত্র-সাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের ওপরের দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপটা, বাহুল্যবর্জিত, ড্রামা-হীন একজন আলোকচিত্রী। নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা : “আমি এইভাবে দেখেছি.. বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”
তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপটা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি– এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা– আয়না কথা।
প্রথম সংস্করণ, ২১৯ পৃষ্ঠা
3 in stock
CompareDescription
আবীর আবদুল্লাহ
আয়না কথা
বাংলাদেশের আইকনিক চিত্র-সাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের ওপরের দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপটা, বাহুল্যবর্জিত, ড্রামা-হীন একজন আলোকচিত্রী। নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা : “আমি এইভাবে দেখেছি.. বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”
তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপটা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি– এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা– আয়না কথা।
প্রথম সংস্করণ, ২১৯ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
জ্যাক কেরুয়াক, উইলিয়ম বারোজ ও অ্যালেন গিনসবার্গ-এর সঙ্গে কথোপকথন
বিট প্রজন্ম অফবিট প্রসঙ্গ“কেরুয়াক আর জন ক্লেলন হোমস-এর সঙ্গে ১৯৫০-৫১ সালে সমকালীন প্রজন্মের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রথম কথাটা উঠে আসে। কেরুয়াক এই প্রজন্মের কোন সুসঙ্গত চরিত্রের কথা অস্বীকার করে এবং বলে ওঠে, ‘আঃ, বিট প্রজন্ম ছাড়া কিছু নয় আমরা।’ হোমস তারপর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর ম্যাগাজিনে ১৯৫২-য় একটা প্রবন্ধ লেখে, যার শিরোনাম ছিল ‘এ হল বিট প্রজন্ম’। ব্যাস, তারপর এটাই দাঁড়িয়ে গেল।
“এর বছর-দশেক আগে টাইমস স্কোয়ারে এ কথা আকছার বলা হত, ‘ওহে, আমি একজন বিট…’, মানে পয়সাকড়ি কিছু নেই আমার, থাকার একটা জায়গা পর্যন্ত নেই। অর্থাৎ এর আদত মানে হল আমি পরিশ্রান্ত, একেবারে অতলে তলিয়ে আছি, ঘুমোইনি কতদিন, সমাজ আমায় প্রত্যাখ্যান করেছে ইত্যাদি।… কিংবা ‘উন্মুক্ত’, হুইটম্যান যে-অর্থে উন্মুক্ততার কথা বলেছেন, প্রায় বিনম্রতার সমার্থক, কোন-কোন মহলে যার মানে পরিশ্রান্ত হলেও আমার সত্তা কিন্তু যে-কোন দিব্য অভিজ্ঞতা গ্রহণ ও অনুধাবনের জন্য উন্মুখ ও প্রস্তুত।
“মিডিয়া এর কদর্থ করা শুরু করলে কেরুয়াক কথাটা আর-একটু মার্জিত করে। যেমন তারা বলে, এর মানে নাকি সম্পূর্ণ পরাজিত, কিংবা ড্রামের বিট ইত্যাদি, যা একেবারেই ভুলভাল। কেরুয়াক তখন শব্দটার উৎসে ফিরে যায় এবং জানায় যে beat মানে be-at, যেমন কিনা beatitude বা beatific। ‘বিট প্রজন্মের উৎস’-এ সে এভাবেই কথাটা ব্যাখ্যা করেছে। সত্তার অন্ধকার বা অজ্ঞানতার অন্ধকার সরিয়ে যা আলো আসার পথ খুলে দেয়, অহংশূন্য করে এবং ধর্মীয় উদ্ভাসের পথ মুক্ত করে।” (অ্যালেন গিনসবার্গ)
বিট প্রজন্মের তিন দিকপাল— কেরুয়াক, বারোজ আর গিনসবার্গ-এর তিনটি দীর্ঘ কথোপকথন নিয়ে এই বই। আলোচিত প্রসঙ্গের মধ্যে আছে– গদ্যের স্টাইল, নীল কাসাডি, হাইকু; শব্দ-নৈঃশব্দ্যের কাটাছেঁড়া, মায়া-পুঁথি, নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতা; ব্লেক, সেজান, কবিতা ও দিব্যদর্শনের ভূমিকা ইত্যাদি অফবিট নানান প্রসঙ্গ।
সংকলন, সম্পাদনা ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্য
₹ 200.00 -
মে য়ে দে র জ বা ন
গ্রন্থনা : শুভেন্দু দাশগুপ্তকথাগুলো মেয়েদের, মেয়েদের কাছ থেকেই নেওয়া। গল্পের আকারে, সংলাপের আকারে সাজিয়ে দেওয়া মাত্র। কথাগুলো আসলে মেয়েদের অধিকারের, অধিকার রক্ষার, আসলে ছেলে আর মেয়েদের মধ্যে চলিত নানা রকম বৈষম্যের। সবই আমাদের জানা, জানা থাকলেও ভুলে যাই আমরা, ভুলে যাতে না-যাই, সে-জন্য এখানে একসঙ্গে রাখা। এর বাইরেও আরও অনেক কথা আছে, থাকা স্বাভাবিক, সেই সব কথার কিছু-কিছু মেয়েরাই এগিয়ে এসে বলেছেন, আরও বলবেন, যত বেশি বলা যাবে, তত এই জগদ্দল একটু-একটু নড়বে। সমাজও সুস্থতার দিকে এগোবে। দায়িত্ব সকলের।
আইন দরকার, বিচার দরকার, শাস্তি দরকার, কিন্তু তাতেই সব হিংসা, সব অত্যাচার, সব বৈষম্যের অবসান হবে না। দরকার লাগাতার আন্দোলন। মেয়েদের স্বাধীনতার আন্দোলন, স্বাধীন পরিসরের জন্য আন্দোলন।
₹ 80.00 -
ছবি-কথায় আব্বাস কিয়ারোস্তামি
চেরির স্বাদ ও অন্যান্য
সংকলন ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্যকিয়ারোস্তামি-র ছবির ঠিক বর্ণনা বা ব্যাখ্যা ইত্যাদি হয় না। একমাত্র উপায় হল তাঁর ছবি দেখা। শুধু চোখে দেখাও নয়, কিয়ারোস্তামি চান তাঁর ছবির অদৃশ্য নানান অংশ দর্শক নিজের মনে-মনেও খানিকটা দেখুন, অদৃশ্য ফাঁকগুলো মনে-মনে খানিকটা পূরণ করে নিন। তাঁর ছবি দেখে লোকে খুব তৃপ্ত বা সন্তুষ্ট হোক, এ তিনি চাননি। বরং চেয়েছেন তাদের অস্বস্তি হোক, আর তা কাটাতে তারা বাধ্য হোক তাঁর ছবি নিয়ে ভাবতে, কথা বলতে।
জীবিত থাকতেই তাঁর নাম চলচ্চিত্রের মহান সব স্রষ্টাদের সঙ্গে একই আসনে সংরক্ষিত। যে-জায়গা থেকে গোদার বলেছিলেন, “… চলচ্চিত্রের শেষ কিয়ারোস্তামি-তে।”
এ বইয়ে কিয়ারোস্তামি-র সঙ্গে সাত সাক্ষাৎকারীর কথাবার্তার সম্পূর্ণ বয়ান এবং আরও সাত সাক্ষাৎকার থেকে প্রশ্ন বাদ দিয়ে শুধু কিয়ারোস্তামি-র নিজের কথার অংশবিশেষ রয়েছে। সেই সঙ্গে আছে আর-এক যুগান্তকারী চলচ্চিত্রকার আকিরা কুরোসাওয়া-র সঙ্গে কিয়ারোস্তামি-র কথোপকথনের বয়ান। বছর-সাতেক আগে এ বই প্রথম প্রকাশের সময় কিয়ারোস্তামি-র কবিতার তেমন অনুবাদ বাংলায় হয়নি। বলা যায়, বাংলাভাষী পাঠকের কাছে সেই ছিল কবি কিয়ারোস্তামি-র প্রথম আবির্ভাব। ইতিমধ্যে অনেকেই তাঁর কবিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন, অনেকে অনুবাদ করেছেন, বই করেছেন, এ কারণে এই বইয়ে কবিতার অংশ সম্পূর্ণত বাদ দেওয়া হল। থাকল কেবল চলচ্চিত্রী এবং অংশত আলোকচিত্রী আব্বাস কিয়ারোস্তামি-র কথা।
₹ 285.00 -
‘কান্দাহার’ এবং ‘দ্য সাইক্লিস্ট’-এর মতো ছবির স্রষ্টা, ইরানের খ্যাতনামা ও বিতর্কিত চলচ্চিত্র-পরিচালক মহসেন মখমলবাফ এখানে, এই লেখার পরিসরে একটু ভিন্ন ভাবে উপস্থিত। আফগানিস্তান সম্পর্কে যে-লেখাটি এ বইয়ের মূল উপজীব্য, যদিও তা লেখা হয়েছিল বামিয়ান-এর বিখ্যাত বুদ্ধমূর্তি তালিবানদের হাতে ধ্বংস হওয়ার কিছু পরে, কিন্তু পাঠক দেখবেন আজও তার প্রাসঙ্গিকতা কিছু মাত্র কমেনি। তার কারণ আফগানিস্তানের পরিস্থিতি আজও কিছু মাত্র বদালায়নি। সাম্প্রতিক কালে এই লেখার মতো হিউম্যান ডকুমেন্ট বোধ হয় খুব বেশি রচিত হয়নি। তার সঙ্গে রয়েছে প্রায় অজানা এক দেশের বিস্তারিত পরিচয়, আর তা লেখা হয়েছে ব্যাক্তিগত অনুভব-বর্জিত কোন সাংবাদিক বা পেশাদার লেখকের বয়ানে নয়, গভীর ব্যাক্তিগত উপলব্ধি থেকে। বারবার পড়ার মতো এ লেখা।
₹ 25.00Version : ebook - hardcopy -
একটি পোস্টার ওয়ার্কশপ প্রযোজনা
পোস্টার ২০২০পোস্টারকে শিল্পকলার ইতিহাস পাত্তা দেয় না। তাতে কী? সে মাঠে-ঘাটে-দেওয়ালে-রাস্তাতেই খুশি। মিছিলে-শ্লোগানে-ঘোষণায়-প্রতিবাদে শামিল হয়ে সে দিব্যি আনন্দে আছে। এমনি আনন্দে থাকা একদল মানুষ, একদল শিল্পী-মানুষ রং-তুলি-কাগজ নিয়ে মাঝে-মাঝে জড়ো হন পোস্টার আঁকতে। নাকি পোস্টার লিখতে? এ নিয়ে তর্ক ওঠে চিনি-ছাড়া কালো চায়ের কাপে। কোন-কোন দিন কথা ওঠে— ‘এইবার আমাদের একটা নাম দেওয়া যাক।’ কিন্তু শেষমেশ এই ‘পোস্টার ওয়ার্কশপ’ নামটাই থেকে যায়। পোস্টার নিয়ে আলোচনার বিরতিতে কথা ওঠে একদিন একসাথে বসে পোস্টার করার। তারপর অনেক বার নিজেরা বসে পোস্টার করা ছাড়াও আমরা পোস্টার নিয়ে গেছি উত্তরপাড়া, কাঁচরাপাড়ায়। পোস্টার টাঙানো হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। বইমেলায় বন্ধুদের দোকানে থেকেছে পোস্টার আর আঁকার সরঞ্জাম। আমরা পোস্টার এঁকেছি গড়িয়াহাট ব্রিজের তলায়। সঙ্গী হয়েছি পার্ক সার্কাসের এনআরসি-বিরোধী আন্দোলনে— সেখানে মহা-উৎসাহে আন্দোলনকারীরা আমাদের সঙ্গে এঁকেছেন— মুহূর্তে সেই পোস্টার বদলে গেছে শ্লোগানে। একাধিক বার পোস্টার দেখানোর আয়োজন হয়েছে— নানা মানুষ সেখানে এসেছেন, দেখেছেন, মতামত দিয়েছেন।
এই সব অগুনতি পোস্টার থেকে কিছু পোস্টার নিয়ে এই বই— যেটুকুর ছবি তোলা ছিল। কিছু পোস্টার রোদে পুড়ে জলে ভিজে হাতে-হাতে ছিঁড়ে গেছে— তাদের ছবি নেই। কিন্তু তাদের পোস্টার-জন্ম সার্থক হয়েছে।
₹ 50.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা“শিল্পরচনার প্রধান ভূমি ঢাকার শহিদ মিনার চত্বর। শিল্পের প্রতি, বিশেষত রাজনীতিক শিল্পের প্রতি ভালোবাসায় আমি শহিদ মিনার চত্বরে ঘুরে-ঘুরে সেবার ছবি আঁকা দেখছিলাম। শিশির ভট্টাচার্য একটি দেওয়ালে ছবি আঁকছিল। দুটি কারণে আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। এক, শিশির দেওয়ালে ছবি আঁকছে, ওর এই পরিচয় আমি আগে পাইনি। দুই, আমি নিজে একসময় দেওয়াল আঁকায় নয়, দেওয়াল লেখায় থাকতাম, একা নয়, দলের সঙ্গে। সেই টানেই শিশিরের আঁকার সামনে দাঁড়িয়ে যাই। শহিদ মিনার চত্বরে ২১শে ফেব্রুয়ারির জন্য ক’দিন ধরে দেওয়াল আঁকা চলে। শেষদিনে আমি ঠিকই করেছিলাম যতক্ষণ শিশির দেওয়ালে ছবি বানাবে, আমি দেখব। সকালদুপুরবিকেলসন্ধেরাত যতক্ষণ শিশির ছবি এঁকেছে, আমি দাঁড়িয়ে, বসে দেখেছি। একটা শিল্পের জন্ম নেওয়ার সাক্ষী থাকতে।”
এই বইতে আছে লেখকের সেই অভিজ্ঞতার বয়ান, একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা। সঙ্গে লেখকেরই নিজের হাতে তোলা প্রায় ২০ পৃষ্ঠা রঙিন ছবি।
₹ 160.00
Reviews
There are no reviews yet.