Customize Consent Preferences

We use cookies to help you navigate efficiently and perform certain functions. You will find detailed information about all cookies under each consent category below.

The cookies that are categorized as "Necessary" are stored on your browser as they are essential for enabling the basic functionalities of the site. ... 

Always Active

Necessary cookies are required to enable the basic features of this site, such as providing secure log-in or adjusting your consent preferences. These cookies do not store any personally identifiable data.

Brands

Sort By: Sort by latest
View: 16
  • অঁরি মাতিস
    এক চিত্রকরের জীবনভাবনা

    লেখা কথা রেখা

    আধুনিক পশ্চিমি চিত্রজগতে আচার্যস্থানীয় অঁরি মাতিস এক চিত্রকরের জীবন ও ভাবনার স্বচ্ছ ও সৎ, নির্ভরযোগ্য ও ধারাবাহিক এক বিবরণ রেখে গেছেন তাঁর লেখায় ও কথায়। সেখানে পশ্চিমি শিল্পী ও শিল্পধারার নির্ভেজাল বিশ্লেষণ আছে, সে-সব গ্রহণ-বর্জনের যুক্তি আছে, আছে নিজেরও যাত্রাপথের খুঁটিনাটি। নিজের সৃষ্টির প্রক্রিয়া কী, কী ভাবে তিনি দেখেন, কী ভাবেন, নিজেকে প্রস্তুত করেন কী ভাবে, অবশেষে কাজ করার সময়ে তাঁর বিশেষ লক্ষ্য থাকে কোন্ দিকে— সে-সবই তিনি অবিরল ধারে বলে গেছেন। প্রতিটি ছবির কথা তিনি মনে করতে পারেন, কী তার উৎস, কোন্‌ ধারার সঙ্গে যোগ, রূপের বৈশিষ্ট্য, কী ছিল সেখানে তাঁর অন্বিষ্ট— কোন কাজেরই কোন অনুপুঙ্খ তিনি ভোলেন না। মেজাজে তিনি শান্ত, স্থিতধী, নিজের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিষয়ে সম্পূর্ণ সচেতন ও মনস্ক। একই সঙ্গে ছবি আঁকার জন্য তিনি ছবি-আঁকা বাদে আর সমস্ত কিছুকে সরিয়ে রেখে জীবনকে সরল করে আনার কথা বলেন, প্রায় সন্তের মতো প্রয়োজনকে নামিয়ে আনতে বলেন ন্যূনতমে, আসলে বোধ হয় নিরঙ্কুশ এক জীবনসাধনার দিকেই তিনি ইঙ্গিত করেন।

    এই জীবনসাধনা নিয়ে এক মহৎ চিত্রকরের ভাবনার কথা তাঁরই লেখা আর কথায় এই বইয়ে থাকল, আর থাকল তাঁর কিছু রেখা।

    সংকলন ভাষান্তর সম্পাদনা : সন্দীপন ভট্টাচার্য

     360.00
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    আছে আমার ছবি : নির্বাচিত পত্রাংশে চিত্রকরের আত্মকথা

    “এই টলমলে অবস্থায় এখনো দুটো পাকা ঠিকানা পেয়েছি আমার বানপ্রস্থের— গান আর ছবি। এদের উপরে বাজারের বস্তাবন্দীর ছাপ পড়েনি।… কলার সকল বিভাগে আমি ব্রাত্য…। আছে… আমার ছবি। কোথা থেকে দেখা দিতে এসেছে এই শেষ বেলায়, যখন রোদ্দুর পড়ে এল। আমার এই রেখানাট্যের নটী আর কারো চোখে ধরা দেয় কিনা তার সঠিক খবর পাইনে।… প্রশংসা আমার মনকে আঁকড়ে ধরেনি… আমার ছবির প্রশংসা টেকসই কিনা সে তর্ক বাজারে ওঠেনি, আমার মনেও না। আমার চৈতন্য-অন্তঃপুরে রেখারূপের জাদু নর্তকীরা একদিন পর্দানশীন ছিল, আজ পর্দা সরিয়ে বেরিয়ে এসেছে। আমার কাছে এই অদ্ভুত প্রকাশলীলার আনন্দই যথেষ্ট।… আমার ছবির খ্যাতির সম্বন্ধেও সেই কথা।… তার… অখ্যাতির গৌরবে সে আছে ভালো…।”

    প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে ছবি নিয়ে তাঁর এমনই সব অনুভব, ভাবনা, উপলব্ধি, উদ্বেগ, হতাশা আর উৎফুল্লতার কথা তিনি লিখেছেন অন্তরঙ্গজনকে লেখা তাঁর অজস্র চিঠিতে। তার থেকে নির্বাচন করে এই সংকলন– চিত্রকর রবীন্দ্রনাথের আত্মকথা।

    সংকলন ও বিন্যাস : সন্দীপন ভট্টাচার্য।

     240.00
  • দ্বিজেন শর্মা
    জীবনস্মৃতি : মধুময় পৃথিবীর ধূলি

    ২০৮ পৃষ্ঠা, হার্ডবাউন্ড

     300.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    প্রবাহিত জীবনের ভাস্কর্য
    শিল্পকথা সাক্ষাৎকার ডায়েরি

    উনিশশো সাতচল্লিশ-পরবর্তী এদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায়ের একটি কথিকা দিয়ে শুরু হচ্ছে এই বই, যদিও তা নেওয়া হয়েছিল সাক্ষাৎকার হিসেবে। এর পরে রয়েছে ১৯৭০ এবং ১৯৭৪— এই দুটি বছর সমগ্রত, আর ১৯৭৬ সালের একটি মাসের দিনলিপির নির্বাচিত অংশ। আরও আছে তাঁর লেখা পাঁচটি গদ্য। রয়েছে তাঁর অতুলনীয় ভাস্কর্যের অল্প কিছু ছবি। মানুষ এবং শিল্পী হিসেবে মীরা মুখোপাধ্যায়কে জানার জন্য এই বই জরুরি।

    মীরা মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষপূর্তির দিনটিকে মনে রেখে বিশেষ বইপত্তর সংস্করণ

     400.00
  • রামকিঙ্কর বেইজ
    আমি চাক্ষিক, রূপকার মাত্র

    বিশ শতকের প্রথম ভাগে এদেশে শিল্পকলার ক্ষেত্রে আধুনিকতার সূচনা হয়েছিল যাঁদের হাত ধরে, রামকিঙ্কর বেইজ তাঁদের অন্যতম। চিত্রকলা এবং ভাস্কর্য, উভয় মাধ্যমেই তাঁর কাজের পরিমাণ ও গুণমান বিস্ময়কর।

    রামকিঙ্করকে বোঝার জন্য তাঁর কাজই যে বার-বার দেখতে হবে, বহু বার বহু সময় নিয়ে দেখতে হবে, তা বলাই বাহুল্য। সেই সঙ্গে ভালো হয় যদি তাঁর শিল্পদৃষ্টি ও শিল্পচিন্তা সম্পর্কেও খানিক ধারণা থাকে।

    এই বইয়ে সংকলিত তাঁর নিজের পাঁচটি রচনা, একটি বক্তৃতার বয়ান, কয়েকটি চিঠি, চারটি সাক্ষাৎকার, এবং সেই সঙ্গে কয়েকটি সাক্ষাৎকারের বয়ান ভেঙে বিষয় অনুযায়ী সাজিয়ে তৈরি করা একটি রচনায় মনে হয় সে-ধারণা তৈরির ক্ষেত্রে কিছুটা সাহায্য মিলবে।

     250.00
  • সোমশঙ্কর রায়
    মুখোমুখি সোমনাথ হোর

    বছর-কুড়ি আগে পুরনো পরিচয়সূত্রে অগ্রজ শিল্পী সোমনাথ হোরের সঙ্গে সামনা-সামনি কথা বলার সুযোগ হয় অনুজ শিল্পী সোমশঙ্করের। সোমনাথ হোরের বয়স তখন আশি ছুঁয়েছে। ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে তাঁর পরিচিতি তখন বিদেশেও। বেশ কয়েকটা বড়-বড় প্রদর্শনী হয়ে গেছে বিভিন্ন জায়গায়, তাঁকে নিয়ে অনেক লেখাপত্তর বেরিয়েছে। নিজেও, নিজের সম্পর্কে নানা জায়গায় নানান কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারে সে-সব কথা নতুন করে এসেছে। আর মধ্যে-মধ্যে রয়েছে এমন কিছু কথা, যা হয়তো আগে বলা হয়নি। খানিক সময়ের ব্যবধানে দু-বার কথা হয়। প্রথম বার, তাঁর জীবনের কথা, রাজনীতির কথা। দ্বিতীয় বার, কথা হয় তাঁর কাজ নিয়ে, তার মধ্যে অনেকটা জুড়ে ছিল করণকৌশল নিয়ে তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা।

    সোমনাথ হোরের জন্মের একশো বছরে অগ্রজ শিল্পীর সঙ্গে অনুজের এই আলাপচারিতা নানা কারণেই মূল্যবান। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক কিছু ছবিপত্তর।

    প্রথম সংস্করণ, ৬৮ পৃষ্ঠা

     160.00
  • ভিনসেন্ট ভান গখ
    এ ভাবেই চলে যেতে চাই : শেষ সাত মাসের চিঠি
    ১ জানুয়ারি-২৩ জুলাই ১৮৯০

    ১৮৯০ সালের ২৯ জুলাই মাত্র ৩৭ বছর বয়সে ভিনসেন্ট ভান গখ মারা যান। উনিশ শতকের আরও অনেক শিল্পীর মতো তাঁর জীবনও শেষ হয়েছিল অসহনীয় দারিদ্র্য আর অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রায় অসম সংগ্রাম করে। মারা যাওয়ার সময়ে নিতান্ত আত্মপরিজন আর পরিচিতরা ছাড়া কেউ তাঁর নাম জানতেন না। পরবর্তী একশো বছরে অবশ্য তাঁর নাম একেবারেই শোনেননি, পুঁথিশিক্ষিত এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন।

    তাঁর বিখ্যাত সব ছবি গত একশো বছরে কোটি-কোটি বইয়ের লক্ষ-লক্ষ কপিতে ছাপা হয়েছে, আর তাঁর ছবির অনুপুঙ্খ নিয়ে লেখা হয়েছে অন্তত কয়েক কোটি প্রবন্ধ। অন্য দিকে, তাঁর জীবন নিয়েও রচিত হয়েছে জনপ্রিয় উপন্যাস, হয়েছে ফিচার ফিল্ম। আবার, তাঁর জীবন ও ছবি পরবর্তী কালে নানা মাধ্যমের নানান শিল্পীকে বিভিন্ন সময়ে এতটাই অভিভূত ও প্রাণিত করেছে যে সেই সূত্রেও রচিত হয়েছে অনেক গান, কবিতা, ছবি, গদ্য বা তথ্যচিত্র।

    এ সবই তাঁকে বোঝার পক্ষে নিশ্চয়ই অপরিহার্য, কিন্তু একমাত্র ছবির প্রতিলিপি ছাড়া এর কোথাও স্বয়ং ভিনসেন্ট নেই। তিনি আছেন, এবং খুব তীব্র ভাবে আছেন একমাত্র তাঁর লেখা অজস্র চিঠিতে। দিনতারিখ মিলিয়ে বস্তুত সেখানে তাঁর নিজের হাতে লেখা আছে তাঁর জীবন ও কাজের সমূহ সংকেত, প্রকৃত আর প্রাকৃত যাবতীয় বিবরণ। বস্তুত এই হল সেই মৌলিক উৎস, ভিনসেন্টকে জানতে-বুঝতে যেখানে ফিরে-ফিরে যেতে হয় জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক থেকে সিরিয়াস প্রাবন্ধিক, সকলকেই।

    এ বইয়ে আমরা সেই উৎসে পৌঁছনোর চেষ্টা করেছি। ১৮৯০-এর জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত তাঁর লেখা মোট সাঁইত্রিশটি চিঠি এ বইয়ে আছে। মাঝে মাস-দেড়েকের ফাঁকও আছে, যখন তিনি ঠিক লেখার অবস্থায় ছিলেন না। এর অধিকাংশই তাঁর সহোদর ভাই থিওডোর ভান গখ-কে লেখা। কয়েকটি আছে মা আর বোনকে লেখা। জন রাসেল, আলব্যের অ্যরিয়ের ও পল গঁগ্যা-কে লেখা চিঠি আছে একটি করে। আর আছে ঐ শেষের সাত মাসে তাঁর আঁকা ছবির শাদা-কালো আর রঙিন অনেক প্রতিলিপি।

     325.00
  • পাবলো পিকাসো
    আমি : আমার ছবি

    আধুনিক শিল্পের ইতিবৃত্তে পিকাসো-কে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই। অবিশ্বাস্য কর্মপ্রেরণায় গোটা বিশ শতকের শিল্প-ইতিহাস মনে হয় তিনি একাই ধারণ করে আছেন তাঁর বৃষস্কন্ধে। এমনই প্রবল তাঁর ক্ষমতা, এমনই সর্বব্যাপী তাঁর প্রভাব যে তাঁকে উহ্য রেখে এ ইতিবৃত্ত সম্পূর্ণ হতেই পারে না।

    সারা জীবন তিনি ছবি-ই এঁকেছেন, আর এঁকেছেনও অজস্র। এমন কোন মাধ্যম নেই, যা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বাকি রেখেছেন তিনি। ছবি আঁকা বা কাজ করা-ই যে তাঁর বিশ্রাম, নিজেই বলেছেন সে-কথা। বার-বার নিজেকে পালটে নতুন করে গড়েছেন, বিষয় খুব না-পালটালেও ছবির রূপে অবিরাম ভাঙচুর করেছেন। তাঁর ছবির দর্শক যখন তার
    কোন এক রূপে ক্রমশ অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করছে, অনায়াসে অন্য কোন রূপের সন্ধানে যাত্রা করেছেন তিনি। পাশাপাশি নাটক ও কবিতা লিখেছেন, কিন্তু মজার ব্যাপার, শিল্পতত্ত্ব বা নিজের ছবি নিয়ে সে-ভাবে একটি বাক্যও কখনও লেখেননি। তার বদলে, তাঁর অনুরাগী ও অন্যান্য উৎসাহীদের কাছে মুখে-মুখে এ নিয়ে বলেছেন অজস্র কথা, সারা জীবনই বলেছেন। আর সে-সবই যত্ন করে রক্ষিত হয়েছে, লিপিবদ্ধ হয়েছে, তাঁর সমগ্র জীবৎকাল জুড়ে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে তা প্রকাশিত হয়েছে, এমনকী পূর্ণাঙ্গ বইয়ের রূপ পেয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বয়ং পিকাসো তাতে অনুমোদনের শিলমোহর দিয়েছেন। লেখা বাহুল্য যে, তাঁর ছবির মতোই তাঁর এ সমস্ত কথাও অমূল্য, অন্তত তাঁকে বোঝার জন্য তাঁর নিজের মুখের কথার চেয়ে মূল্যবান আর কী-ই বা হতে পারে!

    পিকাসো-কে জানার জন্য অপরিহার্য সেই সব কথা নিয়েই এই বই। সঙ্গে আছে অনেক শাদা-কালো ছবি।

     300.00
  • প্রমথ চৌধুরী
    আত্মকথা

    “যে-প্রমথ চৌধুরীকে দেশের শিক্ষিত সমাজ জানে, বাংলা সাহিত্যিক গদ্যে নব রীতির প্রবর্তক, বুদ্ধির বিদ্যুৎদীপ্ত পরিহাস-রসিক ‘বীরবল’, ‘সবুজ পত্র’-এর সম্পাদক ও লেখক, যাঁর চমক লাগানো বাকচাতুরী সংস্কারলেশহীন দৃঢ় ঋজু মনের ঈষৎ বাঁকা বহিঃপ্রকাশ— এই আত্মকথা সেই প্রমথ চৌধুরীর মন ও ভাষার ভিত্তি গড়নের ইতিহাস। প্রমথবাবুর লেখার যারা পাঠক, তারা এ বই সাদর কৌতূহলে পড়বে।… কিন্তু সাহিত্যিকের আত্মকথা হিসাবেই এ বইয়ের আকর্ষণ নয়। এ আত্ম-কাহিনীতে যে-সব ঘটনা ও লোকের বর্ণনা আছে তা এমন নিপুণ রেখায় আঁকা, এমন কৌতুকহাস্যে সমুজ্জল যে নিজ গুণেই তা সাহিত্য হয়ে উঠেছে।” এ কথা ভূমিকায় লিখেছিলেন অতুলচন্দ্র গুপ্ত। কিন্তু এ বই গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল অনেক কাল আগে, তারও পরে লেখক বিভিন্ন পত্রে ‘আত্মকথা’র আরও কয়েকটি পর্ব লিখেছিলেন, সে সমস্তের অধিকাংশ উদ্ধার করে, একত্র করে এই সংস্করণ।

     210.00
  • সিমন দ্য বোভোয়া
    মেয়েদের হার মেয়েদের জিত

    এই বই শুরু হচ্ছে লেখিকার আত্মজীবনীর (১৯৬৩) নির্বাচিত অংশ দিয়ে এবং তারপর রয়েছে ১৯৬৫ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে তিনটি সাক্ষাৎকারের বয়ান। আত্মজীবনের প্রসঙ্গে এবং সংযোজিত সাক্ষাৎকারের বয়ানে মেয়েদের জীবন ও সংগ্রামের নানা দিক নিয়ে বিশদে আলোচনা করেছেন সিমন, এসেছে তাঁর প্রবাদপ্রতিম বই ‘দ্য সেকেন্ড সেক্স’-এর কথা, আধুনিক নারীবাদের সূচনা ও পরবর্তী বিকাশের কথা, সেই সঙ্গে তাঁর সারা জীবনের লেখাপত্র নিয়েও কথা বলেছেন তিনি। নতুন এই সংস্করণে আরও সংযোজিত হয়েছে বিশ্বজোড়া নারী-আন্দোলনের বেশ কিছু পোস্টারের প্রতিলিপি।

     160.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    দেওয়াল লেখার আত্মকথা

    ‘একটা দেওয়াল। দেওয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি, আমরা, কমরেড, পার্টি। দেওয়ালে শাদা রঙের পোঁচ লাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাস। গুঁড়ো নীলে সুতলি চুবিয়ে লাইন দাগিয়ে দিচ্ছে আমাদের স্বপ্ন। রঙ-ভরা টিন ধরে থাকছে আমাদের রাজনীতি। এগিয়ে দিচ্ছে আমাদের লড়াই। দেওয়ালে আঁকা হয়ে যাচ্ছে আমাদের মুক্তাঞ্চল। আমাদের দেশ। ওয়ালিং শেষ করে মুঠো-করা হাত তুলে বলে উঠলাম, লাল সেলাম।’ এই ভাবে সত্তরের আগুন-ঝরা দিনে দেওয়াল লেখার মন মেজাজ ভয় উদ্বেগ আনন্দ থেকে তার রীতি প্রকরণ রাজনীতি ও নন্দনতত্ত্ব পর্যন্ত বিশদ করেছেন লেখক। এ তাঁর একার আত্মকথা নয় তাই, হয়ে উঠেছে সময়েরই সচিত্র আত্মকথন।

    pdf version

     50.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart