-
জাঁ-পল সার্ত্র
গণহত্যাভিয়েতনামে মার্কিন যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে গণ-উদ্যোগে গঠিত ট্রাইবুনাল-এর (বার্ট্রান্ড রাসেল-এর সক্রিয় উদ্যোগে হয়েছিল বলে যাকে সংক্ষেপে রাসেল ট্রাইবুনাল-ও বলে) দ্বিতীয় অধিবেশনের (ডেনমার্ক, ২০ নভেম্বর – ১ ডিসেম্বর ১৯৬৭) একেবারে শেষ পর্বে সার্ত্র গণহত্যা নিয়ে যে-অসাধারণ ভাষণটি দিয়েছিলেন, বাংলায় ভাষান্তরিত তার বয়ানটিই এ বইয়ের একমাত্র উপজীব্য। আজও এর প্রাসঙ্গিকতা কিছুমাত্র হারায়নি। ভাষান্তরের প্রেরণা সেটাই।
₹ 80.00 -
Subhendu Dasgupta
Untitled 4Status : SOLD
Original Painting,
Water colour on paper
25 cm X 22 cm -
সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
লেনিন“লেনিনের জীবন আলোচনা করার মানে হচ্ছে, রাশিয়ার প্রোলেটারিয়ান বিপ্লব-আন্দোলনের ইতিহাস ও বিপ্লবের পরবর্তী কালের ইতিহাসের আলোচনা করা। লেনিন ও রুশীয় বিপ্লব অভেদ্য যোগসূত্রে বদ্ধ। এদের পরস্পরকে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন করা অসম্ভব।” এই বইটিতে সেই ইতিহাস আর যোগসূত্রের কথাই বর্ণনা করেছেন লেখক।
আজ থেকে প্রায় নব্বই বছর আগে প্রকাশিত এই বই নতুন করে ছাপা হল সেই ইতিহাসের কথাই মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
₹ 125.00 -
বের্টোল্ট ব্রেখট
নতুন সব কিছু ভালো
সংকলিত একশো কবিতা১৯৯৭ সালে বের্টোল্ট ব্রেখট-এর (১৮৯৮-১৯৫৬) জন্মশতবর্ষের আগাম বার্তা দিতে প্রকাশিত হয়েছিল ‘নির্বাচিত ব্রেখট’ নামে একটি সংকলন। এই বইয়ের অধিকাংশ কবিতা সেই সূত্রেই অনূদিত হয়। আরও কিছু নতুন কবিতা যোগ করে এই বই ব্রেখট-এর জন্মগ্রহণের ১২৫ বছর পার করে বেরোল : ‘নতুন সব কিছু ভালো’।
কবিতাগুলি আজও এদেশে হয়তো প্রাসঙ্গিক, নতুন করে পড়ার এ একটা কারণ হতে পারে কি? সে-কথা বলবেন পাঠক।
₹ 240.00 -
বের্টোল্ট ব্রেখ্ট
নির্বাসিতের জার্নালএই বইয়ে রয়েছে কবি ও নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখ্ট-এর কয়েক বছরের জার্নাল এন্ট্রি, ১৯৩৪ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত তার ব্যাপ্তি, অবশ্য শেষ তিন বছরের খতিয়ানই তার মধ্যে বেশি। ঘটনাচক্রে ব্রেখটের নিজের জীবনের দিক থেকে যেমন, তেমনই মানব-ইতিহাসের দিক থেকেও এই সময়কাল গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে, হিটলার ক্ষমতায় আসার (১৯৩৩) পর-পরই দেশ ছাড়তে বাধ্য হন ব্রেখট, ফেরেন প্রায় বছর-পনেরো পর। এই জার্নালের পুরোটাই তাই দেশের বাইরে, নির্বাসনে লেখা। কয়েক বছরের দিনলিপি আর সংশ্লিষ্ট একটি কবিতা নিয়ে এই বই : নির্বাসিতের জার্নাল।
₹ 150.00 -
বের্টোল্ট ব্রেখট
ক-বাবুর যত কথাবের্টোল্ট ব্রেখট ক-বাবুর এই সমস্ত ‘কথা’ লিখেছিলেন দীর্ঘ সময় ধরে, গত শতকের বিশ থেকে পাঁচের দশক জুড়ে, বিপ্লব ও বিশ্বযুদ্ধের উত্তাল আবহে। ক-বাবুর এ সমস্ত কথার আয়তন খুব বেশি নয়, কখনও তা দু-এক লাইন, কখনও দু-এক অনুচ্ছেদেই শেষ। এ সবের মধ্যে কাহিনির আভাস থাকলেও বোঝা যায় যে লেখকের মূল লক্ষ্য কাহিনি বা আখ্যানের বর্ণনা নয়, বরং কোন ঘটনা বা আচরণ বা পরিস্থিতির চকিত ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ। কখনও তার রূপ সংক্ষিপ্ত মন্তব্যের, কখনও আর-একটু বিস্তৃত ভাষ্যের। সেদিক থেকে এ সবের ধরন প্রাচীন প্যারাবল বা নীতিসূত্রের মতো, কিংবা সংক্ষিপ্ত উপাখ্যান বা অ্যানেকডোটের মতো। এর অধিকাংশেই কোন বিশেষ ঘটনা বা আচরণ বা বিষয়ের প্রেক্ষিতে ক-বাবু তাঁর নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন। ক্ষুরধার সে বক্তব্য, অতিরিক্ত একটা কথাও সেখানে নেই, এবং প্রায়ই তা প্রচল ধারণার বিপরীত মত ও পথের সন্ধানী। সঙ্গত অনুমান যে, ক-বাবুর বক্তব্য আসলে স্বয়ং লেখকেরই, ক-বাবু আসলে তিনি নিজেই। ক-বাবু কথা বলেন সার্বজনিক সুরে। রাজনীতি থেকে ঈশ্বর, প্রেম থেকে সত্যের স্বরূপ— সবই তাঁর আলোচ্য। ফলে দেশ-কালের গণ্ডিতে তা আটকে থাকে না। আর সে কারণেই এ সমস্ত কথা আজও সমান প্রাসঙ্গিক, হয়তো বা একটু বেশিই প্রাসঙ্গিক।
পরিবর্ধিত প্রথম বইপত্তর সংস্করণ
নতুন মুদ্রণ, ১২৮ পৃষ্ঠা₹ 240.00