Sort By:
View:
  • শক্তিনাথ ঝা
    বস্তুবাদী বাউল 

     450.00
  • জাত গেল জাত গেল বলে 
    সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী বাউল গানের সংকলন

    সংগ্রহ ও সম্পাদনা : শক্তিনাথ ঝা

     200.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    টেরি ঈগলটন : তাঁর তত্ত্বজিজ্ঞাসা 

     125.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    জাঁ বদ্রিলার : সময়ের চিহ্নায়ন 

     125.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    জাক দেরিদা : তাঁর বিনির্মাণ

     125.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    রোলাঁ বার্ত : তাঁর পাঠকৃতি

     125.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    মিশেল ফুকো : তাঁর তত্ত্ববিশ্ব 

     160.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    বস্তারের দিনলিপি

    স্বনামখ্যাত শিল্পী-ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায় এ-দেশের লোকশিল্পী-কারিগরদের কাছ থেকে সরাসরি হাতেকলমে কাজ শিখতে ছত্তিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে প্রথম গিয়েছিলেন আজ থেকে অর্ধশতকেরও আগে। কাজ শেখার সঙ্গে-সঙ্গে তিনি যেমন তাঁদের জীবনযাপনের খুঁটিনাটি প্রায় নৃতাত্ত্বিকের চোখ দিয়ে দেখেছেন, তেমনি তাঁদের ওপর নেমে-আসা রাষ্ট্রীয় আক্রমণের চেহারাও দেখেছেন। দুর্ভাগ্যবশত, আজও তা অব্যাহত। বহু বছর পরে যখন আবার বস্তারে গেছেন, তখন এ-ও দেখেছেন যে এই ধারাবাহিক আক্রমণের ফলে কী ভাবে তাঁদের জীবন ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে।

    বস্তার নিয়ে তাঁর দুটি লেখা টীকাভাষ্য-সহ এই বইয়ে সংকলিত।

     125.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    প্রবাহিত জীবনের ভাস্কর্য
    শিল্পকথা সাক্ষাৎকার ডায়েরি

    উনিশশো সাতচল্লিশ-পরবর্তী এদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায়ের একটি কথিকা দিয়ে শুরু হচ্ছে এই বই, যদিও তা নেওয়া হয়েছিল সাক্ষাৎকার হিসেবে। এর পরে রয়েছে ১৯৭০ এবং ১৯৭৪— এই দুটি বছর সমগ্রত, আর ১৯৭৬ সালের একটি মাসের দিনলিপির নির্বাচিত অংশ। আরও আছে তাঁর লেখা পাঁচটি গদ্য। রয়েছে তাঁর অতুলনীয় ভাস্কর্যের অল্প কিছু ছবি। মানুষ এবং শিল্পী হিসেবে মীরা মুখোপাধ্যায়কে জানার জন্য এই বই জরুরি।

    মীরা মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষপূর্তির দিনটিকে মনে রেখে বিশেষ বইপত্তর সংস্করণ

     400.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    বিশ্বকর্মার সন্ধানে 

    শিল্পকর্ম আর কারুকর্মের মধ্যে তৈরি-করা কোন রকম বিভেদ মানতেন না তিনি, এই বইয়ের লেখক, এ দেশের অন্যতম প্রধান ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায়। সে কারণেই এক দীর্ঘ সময়কাল জুড়ে তিনি গভীর জিজ্ঞাসা নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন বিশ্বকর্মার সন্ধানে। বিশ্বকর্মা, যিনি বিশ্বের সকল কর্মের দেবতা। ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘আমার বিষয়বস্তুকে কোন ইতিহাসে পাইনি, যা পেয়েছি তা অস্পষ্ট এবং অলীক হিসেবে পুরাণ, মহাভারতে বিরাজ করেছে। যখন মুখে-মুখে ঘুরে-ঘুরে বিশ্বকর্মাদের কাছ থেকে কিছু-কিছু জেনেছি, তখন বুঝতে পেরেছি অতি গভীর তার মূল, প্রায় আমাদের জানিত সভ্যতার শুরু থেকেই এর সূচনা।’ এই বইয়ে তাই বাস্তবের সঙ্গে কল্পকাহিনী, ইতিহাসের সঙ্গে পুরাণ, সমকালের সঙ্গে লোককথা এমন ভাবে মিশে আছে যে ভ্রম হয় কোনটা প্রকৃত বাস্তব, আর কোনটাই বা আসল ইতিহাস। প্রকৃতপক্ষে মীরা মুখোপাধ্যায়ের জীবনব্যাপী জিজ্ঞাসা ও গবেষণার ফসল এ বই।

    প্রথম বইপত্তর সংস্করণ, ১২৮ পৃষ্ঠা

     250.00
  • কাকুজো ওকাকুরা
    চা-চরিত

    প্রখ্যাত জাপানি শিল্পগুরুর বিশ্ববন্দিত ‘The Book of Tea’-এর ধ্রুপদী ভাষান্তর। জাপানি চা-সংস্কৃতির সূত্রে এ বইয়ে বস্তুত আলোচিত হয়েছে প্রাচ্য শিল্পতত্ত্ব আর নন্দনতত্ত্বের সার কথা। বইটি প্রথম প্রকাশের শতবর্ষ স্মরণে সুদীপ্ত চক্রবর্তীর অনবদ্য কলমে অনূদিত।

     170.00
  • বারীন সাহা
    ‘তের নদীর পারে’ ছবির সম্পূর্ণ চিত্রনাট্য

    বারীন সাহা নামে এক চলচ্চিত্রকার যে প্রায় একশো বছর আগে জন্মেছিলেন এই দেশে, আর তিনি যে বছর-ষাটেকেরও আগে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের আধুনিক বাংলা ছবি পরিচালনা করেছিলেন, যে-ছবি বিষয়ে ও প্রয়োগে এখনও সমসাময়িক, আধুনিকতম— সে-কথা মনে রাখার লোক আজ বিরল হয়ে এসেছে।

    এই ছবি এখনও দেখতে পাওয়া কঠিন, বছর-কুড়ি আগে এর একটি মাত্র প্রিন্ট ছিল পুনে ফিল্ম ইনস্টিটিউটের আর্কাইভে, সেখান থেকে ছবিটি যোগাড় করে স্টেইনবেক যন্ত্রে তা চালিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ ডিটেলে এই চিত্রনাট্য একদা প্রস্তুত করেছিলেন পিনাকী চট্টোপাধ্যায়, ঐ ইনস্টিটিউটের সম্পাদনা বিভাগে ২০০৪-এ তিনি শেষ বর্ষের ছাত্র ছিলেন। অর্থাৎ এই চিত্রনাট্য স্বয়ং পরিচালকের নিজের হাতে লেখা নয়, বা তাঁর শুটিং স্ক্রিপ্ট নয়। পিনাকীকে সে-সময় সাহায্য করেছিলেন প্রমিতা ভট্টাচার্য আর বিশেষত ছবির স্টিল নির্বাচনে সূর্যদীপ রায়। নির্বাচিত সেই সমস্ত ছবি এই বইয়ে যথাস্থানে ছাপা হয়েছে।

    সম্প্রতি ছবিটির অধিকাংশ অবশ্য উদ্ধার করে দেখা এবং দেখানোর ব্যবস্থা হয়েছে, মনে হয় সেখানে এই বইটির সামান্য ভূমিকা আছে।

    একই সঙ্গে বেরিয়েছে বারীন সাহার নিজের লেখাপত্র, কথালাপ ও সাক্ষাৎকার এবং বারীন সাহা-কে নিয়ে তাঁর অনুরাগী, সমধর্মী-সহকর্মী ও সমালোচকদের লেখাপত্রের আর-একটি সংকলন : ‘চলচ্চিত্রাক্ষর’। নতুন প্রজন্মের পাঠক যদি দুটি বই একসঙ্গে পড়েন, তবে বারীন সাহা-কে খানিকটা ছুঁতে পারবেন।

     265.00
  • বারীন সাহা
    চলচ্চিত্রাক্ষর

    ‘তের নদীর পারে’র মতো অদ্বিতীয় ছবির পরিচালক বারীন সাহা সারা জীবনে ছবি করার সুযোগ পেয়েছেন ঐ একটাই, তার সঙ্গে ‘চেঞ্চু’ বা ‘ভাসা’র মতো দুটি ডকুমেন্টারি আর ‘শনিবার’-এর মতো স্বল্প দৈর্ঘ্যের একটি ছবির কথা ধরলে যা দাঁড়াবে, তা দিয়ে বাংলা ছবির জাবদা ইতিহাসে তাঁর নাম লেখার মতো প্রায় কোন জায়গাই জোটে না। পাশাপাশি এ কথাও স্মর্তব্য যে বারীন সাহা তাঁর সময়ে কেতাবি মতেই রীতিমতো শিক্ষিত পরিচালক ছিলেন। খোদ ইয়োরোপে গিয়ে চলচ্চিত্রের পাঠ নিয়েছিলেন হাতে-কলমে, কতিপয় তাবড় পরিচালককে দেখেছিলেন কাছ থেকে, এমনকী পেশাদার হিসেবে ঐ বিদেশেই কাজ করেছিলেন সহকারের। তাঁর স্থান-কালের পরিসরে এ যোগ্যতা আর কার ছিল? কার ছিল এই অভিজ্ঞতা? তবু কেন আর ছবি করলেন না তিনি, কেন তার কোন সুযোগ পেলেন না? ছবি করলেন না তো সারা জীবন করলেন কী? তার কিছু-কিছু সংকেত মিলবে এই বইতে। অদ্বিতীয় এই চলচ্চিত্র-পরিচালকের লেখা কয়েকটি প্রবন্ধ, সাক্ষাৎকার আর কথোপকথনের বয়ান নিয়ে এই সংকলন। সেই সঙ্গে এই আশ্চর্য মানুষটির জীবন আর কাজকে বোঝার জন্য রয়েছে তাঁর অনুরাগী ও সহকর্মী-সহমর্মী কয়েকজনের লেখা।

     245.00
  • সুহৃদকুমার ভৌমিক
    বঙ্গ-সংস্কৃতিতে আদিবাসী ঐতিহ্য

    বঙ্গ-সংস্কৃতির মধ্যে বিচিত্র জাতি-উপজাতির মিলিত চিন্তারাশি, চেতনাপ্রবাহ, ধ্যান ও ধারণা একাকার হয়ে লোকজীবনের সংস্কৃতিতে বিবর্তিত হচ্ছে। সহজ কথায় বলা যায় যে বঙ্গ-সংস্কৃতির গৌরব, বৈচিত্র্য এবং তার সমন্বয়িত রূপের অনেকটাই লোকসংস্কৃতি থেকে উঠে এসেছে, যার ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে বাংলার আদি জনগোষ্ঠীর হাতে। এই সমন্বয়িত সংস্কৃতির বৈচিত্র্যসমূহের বীজ ও প্রাণশক্তিকে শনাক্ত একমাত্র উপায় হল বাঙলার প্রত্যন্ত ভূমিতে আদিবাসী নামাঙ্কিত যে-সমস্ত জনগোষ্ঠী রয়েছে তাদের রুদ্ধ দ্বারগুলিকে উদ্ঘা‌টিত করা।

    এই আদি জনগোষ্ঠীর রুদ্ধ দ্বারসমূহ উদ্ঘা‌টনের লক্ষ্যে তাঁদের জীবন আর সংস্কৃতি বিষয়ে এক গুচ্ছ প্রামাণিক প্রবন্ধের সংকলন। যাঁর লেখা, এ বিষয়ে তাঁর চেয়ে ভালো বোধ করি আর কেউ জানেন না। সংযোজিত চিত্রনথির সংকলনটিও উল্লেখযোগ্য।

     

     380.00
  • ছবি-কথায় আব্বাস কিয়ারোস্তামি
    চেরির স্বাদ ও অন্যান্য
    সংকলন ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্য

    কিয়ারোস্তামি-র ছবির ঠিক বর্ণনা বা ব্যাখ্যা ইত্যাদি হয় না। একমাত্র উপায় হল তাঁর ছবি দেখা। শুধু চোখে দেখাও নয়, কিয়ারোস্তামি চান তাঁর ছবির অদৃশ্য নানান অংশ দর্শক নিজের মনে-মনেও খানিকটা দেখুন, অদৃশ্য ফাঁকগুলো মনে-মনে খানিকটা পূরণ করে নিন। তাঁর ছবি দেখে লোকে খুব তৃপ্ত বা সন্তুষ্ট হোক, এ তিনি চাননি। বরং চেয়েছেন তাদের অস্বস্তি হোক, আর তা কাটাতে তারা বাধ্য হোক তাঁর ছবি নিয়ে ভাবতে, কথা বলতে।

    জীবিত থাকতেই তাঁর নাম চলচ্চিত্রের মহান সব স্রষ্টাদের সঙ্গে একই আসনে সংরক্ষিত। যে-জায়গা থেকে গোদার বলেছিলেন, “… চলচ্চিত্রের শেষ কিয়ারোস্তামি-তে।”

    এ বইয়ে কিয়ারোস্তামি-র সঙ্গে সাত সাক্ষাৎকারীর কথাবার্তার সম্পূর্ণ বয়ান এবং আরও সাত সাক্ষাৎকার থেকে প্রশ্ন বাদ দিয়ে শুধু কিয়ারোস্তামি-র নিজের কথার অংশবিশেষ রয়েছে। সেই সঙ্গে আছে আর-এক যুগান্তকারী চলচ্চিত্রকার আকিরা কুরোসাওয়া-র সঙ্গে কিয়ারোস্তামি-র কথোপকথনের বয়ান। বছর-সাতেক আগে এ বই প্রথম প্রকাশের সময় কিয়ারোস্তামি-র কবিতার তেমন অনুবাদ বাংলায় হয়নি। বলা যায়, বাংলাভাষী পাঠকের কাছে সেই ছিল কবি কিয়ারোস্তামি-র প্রথম আবির্ভাব। ইতিমধ্যে অনেকেই তাঁর কবিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন, অনেকে অনুবাদ করেছেন, বই করেছেন, এ কারণে এই বইয়ে কবিতার অংশ সম্পূর্ণত বাদ দেওয়া হল। থাকল কেবল চলচ্চিত্রী এবং অংশত আলোকচিত্রী আব্বাস কিয়ারোস্তামি-র কথা।

     285.00
  • Owl 03

    medium: terracotta

    recent work by alakananda sengupta

    size: 6 cm x 8 cm x 13 cm

     600.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart