Customize Consent Preferences

We use cookies to help you navigate efficiently and perform certain functions. You will find detailed information about all cookies under each consent category below.

The cookies that are categorized as "Necessary" are stored on your browser as they are essential for enabling the basic functionalities of the site. ... 

Always Active

Necessary cookies are required to enable the basic features of this site, such as providing secure log-in or adjusting your consent preferences. These cookies do not store any personally identifiable data.

Brands

Sort By: Sort by latest
View: 16
  • বের্টোল্ট ব্রেখট
    নতুন সব কিছু ভালো
    সংকলিত একশো কবিতা

    ১৯৯৭ সালে বের্টোল্ট ব্রেখট-এর (১৮৯৮-১৯৫৬) জন্মশতবর্ষের আগাম বার্তা দিতে প্রকাশিত হয়েছিল ‘নির্বাচিত ব্রেখট’ নামে একটি সংকলন। এই বইয়ের অধিকাংশ কবিতা সেই সূত্রেই অনূদিত হয়। আরও কিছু নতুন কবিতা যোগ করে এই বই ব্রেখট-এর জন্মগ্রহণের ১২৫ বছর পার করে বেরোল : ‘নতুন সব কিছু ভালো’।

    কবিতাগুলি আজও এদেশে হয়তো প্রাসঙ্গিক, নতুন করে পড়ার এ একটা কারণ হতে পারে কি? সে-কথা বলবেন পাঠক।

     240.00
  • বের্টোল্ট ব্রেখ্‌ট
    নির্বাসিতের জার্নাল

    এই বইয়ে রয়েছে কবি ও নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখ্‌ট-এর কয়েক বছরের জার্নাল এন্ট্রি, ১৯৩৪ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত তার ব্যাপ্তি, অবশ্য শেষ তিন বছরের খতিয়ানই তার মধ্যে বেশি। ঘটনাচক্রে ব্রেখটের নিজের জীবনের দিক থেকে যেমন, তেমনই মানব-ইতিহাসের দিক থেকেও এই সময়কাল গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে, হিটলার ক্ষমতায় আসার (১৯৩৩) পর-পরই দেশ ছাড়তে বাধ্য হন ব্রেখট, ফেরেন প্রায় বছর-পনেরো পর। এই জার্নালের পুরোটাই তাই দেশের বাইরে, নির্বাসনে লেখা। কয়েক বছরের দিনলিপি আর সংশ্লিষ্ট একটি কবিতা নিয়ে এই বই : নির্বাসিতের জার্নাল।

     150.00
  • বের্টোল্ট ব্রেখট
    ক-বাবুর যত কথা

    বের্টোল্ট ব্রেখট ক-বাবুর এই সমস্ত ‘কথা’ লিখেছিলেন দীর্ঘ সময় ধরে, গত শতকের বিশ থেকে পাঁচের দশক জুড়ে, বিপ্লব ও বিশ্বযুদ্ধের উত্তাল আবহে। ক-বাবুর এ সমস্ত কথার আয়তন খুব বেশি নয়, কখনও তা দু-এক লাইন, কখনও দু-এক অনুচ্ছেদেই শেষ। এ সবের মধ্যে কাহিনির আভাস থাকলেও বোঝা যায় যে লেখকের মূল লক্ষ্য কাহিনি বা আখ্যানের বর্ণনা নয়, বরং কোন ঘটনা বা আচরণ বা পরিস্থিতির চকিত ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ। কখনও তার রূপ সংক্ষিপ্ত মন্তব্যের, কখনও আর-একটু বিস্তৃত ভাষ্যের। সেদিক থেকে এ সবের ধরন প্রাচীন প্যারাবল বা নীতিসূত্রের মতো, কিংবা সংক্ষিপ্ত উপাখ্যান বা অ্যানেকডোটের মতো। এর অধিকাংশেই কোন বিশেষ ঘটনা বা আচরণ বা বিষয়ের প্রেক্ষিতে ক-বাবু তাঁর নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন। ক্ষুরধার সে বক্তব্য, অতিরিক্ত একটা কথাও সেখানে নেই, এবং প্রায়ই তা প্রচল ধারণার বিপরীত মত ও পথের সন্ধানী। সঙ্গত অনুমান যে, ক-বাবুর বক্তব্য আসলে স্বয়ং লেখকেরই, ক-বাবু আসলে তিনি নিজেই। ক-বাবু কথা বলেন সার্বজনিক সুরে। রাজনীতি থেকে ঈশ্বর, প্রেম থেকে সত্যের স্বরূপ— সবই তাঁর আলোচ্য। ফলে দেশ-কালের গণ্ডিতে তা আটকে থাকে না। আর সে কারণেই এ সমস্ত কথা আজও সমান প্রাসঙ্গিক, হয়তো বা একটু বেশিই প্রাসঙ্গিক।

    পরিবর্ধিত প্রথম বইপত্তর সংস্করণ
    নতুন মুদ্রণ, ১২৮ পৃষ্ঠা

     240.00
  • জুল রেনার
    কয়েক টুকরো ছেঁড়া মেঘ
    নির্বাচিত দিনলিপি

    অনেক লেখকেরই কাছে দিনলিপি রচনা একটা বাজে কাজ, স্রেফ সময় নষ্ট করা ছাড়া যার কোন অর্থ হয় না। দিনলিপি লিখতে বসে অকিঞ্চিৎকর সানুপুঙ্খতা, বাষ্পময় চিন্তাভাবনা আর আত্মকেন্দ্রিক আবেগময়তা এড়ানো মুশকিল, এ সবের আকর্ষণও প্রবল। উনিশ শতকের ফরাসি সাহিত্যিক পিয়ের-জুল রেনার-এর দিনলিপি-র শুরু থেকেই বোঝা যায় যে, এক তরুণ লেখক সচেতন ভাবে নিজেকে সরিয়ে রাখছেন এমনতর ভ্রান্তি থেকে। এ-ও বোঝা যায় যে, তিনি এমন এক লেখক যাঁর লক্ষ্য শৈলীর স্বচ্ছতা এবং ভাষার সুনির্দিষ্টতা। বস্তুত রেনার এমন ভাবে নিজেকে প্রশিক্ষণ দিতে চান যার লক্ষ্য— “যাবতীয় ঘরানা থেকে মুক্ত হওয়া… এবং কী ভাবে সংহত ও প্রতিরোধকারী গদ্যে পুনর্নির্মাণ করা যায় সম্পূর্ণত শুদ্ধ এবং সরল এক জীবন।”

    ফরাসি সাহিত্যে দিনলিপি এবং দিনলিপি গোত্রের রচনা পরিমাণগত ও গুণগত বিচারে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। সে-সবের মধ্যে অনেকগুলিই বিভিন্ন কারণে মূল্যবান, কিন্তু রেনার-এর এই দিনলিপি-র মতো এতকাল ধরে পাঠযোগ্যতা বজায় রাখতে পেরেছে তার মধ্যে মাত্র কয়েকটিই। এর জন্য রেনার-এর অদ্বিতীয় ক্ষমতার কথাই বলতে হয়। অকৃত্রিমতা ও সহজসিদ্ধতার সঙ্গে অম্লতা ও কৌণিকতার যাদুকরি সমন্বয় ঘটেছে তাঁর রচনায়। এবং তা প্রমাণ করে কী ভাবে কখনও-কখনও মানুষের ব্যক্তিসত্তা তার সরকারি ও সামাজিক সত্তাকে তুমুল ভাবে অতিক্রম করে যায়, যে-ব্যক্তিসত্তার কথা ইদানীংকার কোলাহলমুখর রাষ্ট্রিক ও সামাজিক জীবনের চাপে আমরা প্রায় ভুলতে বসেছি।

    তরজমা উত্তরকথন টীকা : শান্তনু গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রথম সংস্করণ, ১০০ পৃষ্ঠা

     180.00
  • ঋত্বিককুমার ঘটক-এর জীবন ও চলচ্চিত্র : নির্বাচিত রচনা ও সাক্ষাৎকার
    ঋত্বিক-চরিত

    ঋত্বিককুমার ঘটক সম্পর্কে এ হল আমাদের প্রিয় কয়েকটি লেখা আর কথালাপের সংগ্রহ, হারিয়ে-যাওয়া পত্রিকা আর ফুরিয়ে-যাওয়া বই থেকে আহরিত। এ বইয়ের এক দিকে আছে ঋত্বিকের সঙ্গে যাঁরা কাজ করেছিলেন, তাঁদের স্মৃতিচারণ। যথা দীনেন গুপ্ত, বেবি ইসলাম, রমেশ যোশি, উস্তাদ বাহাদুর খাঁ, রণেন রায়চৌধুরী এবং বিজন ভট্টাচার্য। আর-এক দিকে আছে তাঁর অনুরাগীদের বিশ্লেষণ। যথা কুমার সাহানি, নিমাই ঘোষ, পার্থপ্রতিম চৌধুরী, জন আব্রাহাম, দীপক মজুমদার, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়, উদয়ন ঘোষ, জ্যোৎস্নাময় ঘোষ, অরূপরতন বসু ও নবারুণ ভট্টাচার্য । সব মিলিয়ে ঋত্বিক-চরিতের এ এক আন্তরিক উন্মোচন।

    পরিবর্ধিত ও সচিত্র বইপত্তর সংস্করণ

     300.00
  • ঋত্বিককুমার ঘটক
    নিজের পায়ে নিজের পথে
    এক কথা-কোলাজ

    বাংলা চলচ্চিত্রের এই পথিকৃৎ চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি চলচ্চিত্র এবং জীবনযাপনের সমূহ বিষয়ে তাঁর ভাবনা ও অভিজ্ঞতার কথা যেমন অসংখ্য মূল্যবান রচনায় ব্যক্ত করেছেন, তেমনই বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে মুখে-মুখে বলেছেন নানান কথা। সেই সমস্ত সাক্ষাৎকারের বয়ান থেকে তাঁর মুখের কথাকে ভেঙে, নতুন করে সাজিয়ে গড়ে তোলা এই কথা-কোলাজ। এক-একটা বিষয়ের ঘেরে, তাঁর জীবনানুক্রম বজায় রেখে সংকলিত।

    নতুন সংস্করণে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মূলের ইংরেজি থেকে আরও দুটি সাক্ষাৎকারের অনূদিত বয়ান।

     320.00
  • ভোলানাথ ভট্টাচার্য
    পট ও পটুয়া-কথা এবং অন্যান্য কথামালা

    ‘পট’ শব্দের উৎস, তার ইতিহাস; পটের প্রকরণ ও পরিবর্তনের ধারা; অনুরূপ শিল্পনমুনার সঙ্গে তার সাযুজ্য ও সম্পর্ক; পটচিত্রকর বা পটুয়াশিল্পীর পরিচয় এবং আনুষঙ্গিক যাবতীয় বিষয় নিয়ে এই বইয়ের নাম-প্রবন্ধটির তুল্য সার্বিক আলোচনা বাংলাভাষায় আর নেই। সেই সঙ্গে এই বইয়ে বিশদে রয়েছে কালীঘাট পটের কথা, রয়েছে মৃৎশিল্পের খণ্ডচিত্র ও কুমারটুলির কথা। আছে লিপি ও লিখনশিল্প এবং দেহাঙ্গচিত্রণের কথা। প্রবীণ লেখক ও গবেষকের গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধের সংকলন।

    পরিবর্ধিত ও সচিত্র দ্বিতীয় সংস্করণ

     160.00
  • মধুপ দে
    রাজদ্রোহী রানি শিরোমণি

    কর্ণদুর্গ এবং কর্ণগড় কি এক? কর্ণগড় স্থাপনের আগে কারা রাজত্ব করত সেখানে? ভূমিজ রাজার পরে খেড়িয়া রাজারা কি রাজত্ব করতেন এখানে? কেমন করে প্রতিষ্ঠা হল কর্ণগড় রাজবংশ? মেদিনীপুরের অন্যতম বৃহৎ রাজত্ব মেদিনীপুর মহালের রাজধানী কর্ণগড়ের প্রাচীন মহিমা অনুসন্ধান। একসময়ে এই রাজ্যের রাজারা ছিলেন বাংলার নবাবের বারোহাজারি মনসবদার। নবাবের বারো হাজার সৈন্য থাকত এখানে। সাতপুরুষে পুরুষশূন্য হওয়ায় এক বিধবা নারী রানি শিরোমণি বসেছিলেন সেই রাজ্যের সিংহাসনে। কিন্তু, কী এমন করেছিলেন সেই রানি যে বীরপুরুষ ইংরেজরা তাঁকে রাজদ্রোহী রূপে বন্দি করতে বাধ্য হয়েছিল? ব্রিটিশ ভারতের প্রথম রাজবন্দিনী সেই মহীয়সী রমণীর জীবনবৃত্তান্ত, তাঁর রণকৌশল, তাঁর পিছড়ে বর্গের মানুষের আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান, মা মহামায়ার মন্দির এবং শিবায়ন কাব্যের রচয়িতা রামেশ্বর ভট্টাচার্যের কথাই এই গ্রন্থের প্রতিপাদ্য।

     280.00
  • রামকিঙ্কর বেইজ
    আমি চাক্ষিক, রূপকার মাত্র

    বিশ শতকের প্রথম ভাগে এদেশে শিল্পকলার ক্ষেত্রে আধুনিকতার সূচনা হয়েছিল যাঁদের হাত ধরে, রামকিঙ্কর বেইজ তাঁদের অন্যতম। চিত্রকলা এবং ভাস্কর্য, উভয় মাধ্যমেই তাঁর কাজের পরিমাণ ও গুণমান বিস্ময়কর।

    রামকিঙ্করকে বোঝার জন্য তাঁর কাজই যে বার-বার দেখতে হবে, বহু বার বহু সময় নিয়ে দেখতে হবে, তা বলাই বাহুল্য। সেই সঙ্গে ভালো হয় যদি তাঁর শিল্পদৃষ্টি ও শিল্পচিন্তা সম্পর্কেও খানিক ধারণা থাকে।

    এই বইয়ে সংকলিত তাঁর নিজের পাঁচটি রচনা, একটি বক্তৃতার বয়ান, কয়েকটি চিঠি, চারটি সাক্ষাৎকার, এবং সেই সঙ্গে কয়েকটি সাক্ষাৎকারের বয়ান ভেঙে বিষয় অনুযায়ী সাজিয়ে তৈরি করা একটি রচনায় মনে হয় সে-ধারণা তৈরির ক্ষেত্রে কিছুটা সাহায্য মিলবে।

     250.00
  • সোমশঙ্কর রায়
    মুখোমুখি সোমনাথ হোর

    বছর-কুড়ি আগে পুরনো পরিচয়সূত্রে অগ্রজ শিল্পী সোমনাথ হোরের সঙ্গে সামনা-সামনি কথা বলার সুযোগ হয় অনুজ শিল্পী সোমশঙ্করের। সোমনাথ হোরের বয়স তখন আশি ছুঁয়েছে। ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে তাঁর পরিচিতি তখন বিদেশেও। বেশ কয়েকটা বড়-বড় প্রদর্শনী হয়ে গেছে বিভিন্ন জায়গায়, তাঁকে নিয়ে অনেক লেখাপত্তর বেরিয়েছে। নিজেও, নিজের সম্পর্কে নানা জায়গায় নানান কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারে সে-সব কথা নতুন করে এসেছে। আর মধ্যে-মধ্যে রয়েছে এমন কিছু কথা, যা হয়তো আগে বলা হয়নি। খানিক সময়ের ব্যবধানে দু-বার কথা হয়। প্রথম বার, তাঁর জীবনের কথা, রাজনীতির কথা। দ্বিতীয় বার, কথা হয় তাঁর কাজ নিয়ে, তার মধ্যে অনেকটা জুড়ে ছিল করণকৌশল নিয়ে তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা।

    সোমনাথ হোরের জন্মের একশো বছরে অগ্রজ শিল্পীর সঙ্গে অনুজের এই আলাপচারিতা নানা কারণেই মূল্যবান। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক কিছু ছবিপত্তর।

    প্রথম সংস্করণ, ৬৮ পৃষ্ঠা

     160.00
  • বাংলা কার্টুনে ভোট

    গ্রন্থনা : শুভেন্দু দাশগুপ্ত

    ভোট গম্ভীর ব্যাপার। ভোট মজার ব্যাপার। ঠাট্টা-তামাশার ব্যাপার। বিষয় নিয়ে ব্যঙ্গ। কথায়, প্রতি দিনের প্রতি জনের কথায়। আঁকায়, ব্যঙ্গচিত্রীদের আঁকায়।

    সেই কবে থেকে ভোট নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র। যবে থেকে ব্যঙ্গচিত্র ছাপা হওয়া বাংলা পত্রিকায়। ১৮৭৪ সাল থেকে। প্রথম ‘বসন্তক’ পত্রিকায়।

    ভোট নিয়ে, ভোটের বিষয় নিয়ে সাধারণজনের হাসি ঠাট্টা মশকরা তামাশা বিদ্রূপ ব্যঙ্গচিত্রীর আঁকায়, কথায় চলে আসে। হালকা চালে। সমালোচনায়। যেমন হয় কার্টুনে। বাইরে থেকে দেখে নিলে, পড়ে ফেললে একরকম। ভিতরে ঢুকলে, বুঝে নিলে অন্যরকম। ব্যঙ্গচিত্রী সমালোচক।

    প্রথম পর্বের সাজিয়ে নেওয়া কার্টুন ছাপানোর সময় ধরে।

    দ্বিতীয় পর্বে দেওয়া গেল বাংলাদেশের শিল্পী রফিকুন নবী-র ভোট নিয়ে আঁকা কিছু কার্টুন।

    রফিকুন নবী-র একটি জনপ্রিয় কার্টুন-চরিত্র ‘টোকাই’। টোকাইকে নিয়ে আমরা আগেই একটি বই বানিয়েছি। তাঁর আঁকা আর-একটি কার্টুন-চরিত্র ‘ভোটারালী’। টোকাইয়ের মতো ভোটারালীও না-মানুষদের সঙ্গে কথা-বলাবলি করে। সে কখনও গাঁয়ে, কখনও শহরে। কখনও সে প্রশ্ন করে, কখনও উত্তর দেয়। সে-সব প্রশ্ন আমাদেরই, উত্তরও আমাদেরই। সাধারণ মানুষদের।

    এ বাংলায় ভোটারালী-কে আনা গেল এবার।

     180.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    তখন যেমন এখন তেমন : বাংলা কার্টুনে সময়ের ছবি

    এদেশের সামাজিক-রাজনৈতিক দুরবস্থা পঞ্চাশ-একশো বছর আগে যেমন ছিল, এখনও মনে হয় রয়ে গেছে তেমনই, পালটায়নি কিছু। বাংলার সংবাদপত্র আর সাময়িকপত্রে প্রকাশিত কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র নিয়ে গবেষণার সূত্রে এই অপ্রিয় সত্য প্রায় নতুন করে উপলব্ধি করেছেন লেখক।

    গগনেন্দ্রনাথ, চিত্তপ্রসাদ, সোমনাথ হোর, পরিতোষ সেন, রেবতীভূষণ, অমল চক্রবর্তী, সুফি, কাফী খাঁ, চণ্ডী লাহিড়ী, কুট্টি প্রমুখের মূল কার্টুনের প্রতিলিপি-সহ এই বইয়ে রয়েছে প্রত্যেকটি কাজ নিয়ে প্রাসঙ্গিক তথ্য আর টীকাভাষ্য।

    এ বই কার্টুনের সূত্রে একটা কালপর্বের বাংলার সামাজিক-রাজনৈতিক ইতিহাসও।

     270.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও পোস্টার
    একটি তত্ত্বরচনার প্রয়াস

    পোস্টার কাহাকে বলে, পোস্টার কয় প্রকার, পোস্টার কী ভাবে নির্মিত হয়, পোস্টারের উদ্দেশ্য কী-কী, পোস্টারে কী-কী উপাদান থাকে, পোস্টার কোথায় প্রদর্শিত হয় ইত্যাদি-ইত্যাদি আরও বিষয় ছুঁয়ে পোস্টার সংক্রান্ত একটা বই হয়তো লিখে ফেলা যেত। লেখক সে-পথে হাঁটেননি।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জ্বলন্ত ও বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে সে-দেশের পোস্টার-শিল্পীদের বয়ান ধরে-ধরে বরং গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন পোস্টার-তত্ত্ব। তত্ত্বের ভূমি রাজনীতিক সময়। তত্ত্বের বিষয় সেই রাজনীতিক সময়ের পোস্টার।

    পুরনোকে সরিয়ে নতুন পথে, নতুন ঢঙে, চলতি ধরন ছেড়ে অন্য ছকে লেখা এই তত্ত্বকথার বইও হয়ে উঠেছে প্রায় গল্পের মতো। সঙ্গে রয়েছে অনেক ছবি।

     150.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা

    “শিল্পরচনার প্রধান ভূমি ঢাকার শহিদ মিনার চত্বর। শিল্পের প্রতি, বিশেষত রাজনীতিক শিল্পের প্রতি ভালোবাসায় আমি শহিদ মিনার চত্বরে ঘুরে-ঘুরে সেবার ছবি আঁকা দেখছিলাম। শিশির ভট্টাচার্য একটি দেওয়ালে ছবি আঁকছিল। দুটি কারণে আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। এক, শিশির দেওয়ালে ছবি আঁকছে, ওর এই পরিচয় আমি আগে পাইনি। দুই, আমি নিজে একসময় দেওয়াল আঁকায় নয়, দেওয়াল লেখায় থাকতাম, একা নয়, দলের সঙ্গে। সেই টানেই শিশিরের আঁকার সামনে দাঁড়িয়ে যাই। শহিদ মিনার চত্বরে ২১শে ফেব্রুয়ারির জন্য ক’দিন ধরে দেওয়াল আঁকা চলে। শেষদিনে আমি ঠিকই করেছিলাম যতক্ষণ শিশির দেওয়ালে ছবি বানাবে, আমি দেখব। সকালদুপুরবিকেলসন্ধেরাত যতক্ষণ শিশির ছবি এঁকেছে, আমি দাঁড়িয়ে, বসে দেখেছি। একটা শিল্পের জন্ম নেওয়ার সাক্ষী থাকতে।”

    এই বইতে আছে লেখকের সেই অভিজ্ঞতার বয়ান, একটি দেওয়ালছবির জন্মকথা। সঙ্গে লেখকেরই নিজের হাতে তোলা প্রায় ২০ পৃষ্ঠা রঙিন ছবি।

     160.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    আয় রে খুকু আলো করে
    ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত

    ছোটদের ছড়ার বইতে থাকে শুধু খোকাদের নিয়ে ছড়া। খুকুরা সেখানে পিছনে বা পাশে।

    যা ছড়া লেখায়, তা-ই দেখা যায় সমাজে। লেখা সমাজে; সমাজ লেখাতে, ছবিতে।

    এই বইতে রয়েছে শুধু খুকুদের ছড়া আর খুকুদের ছবি। খুকুরাই এখানে সামনে, পাশে, পিছনে। হতে চাওয়া, হয়ে উঠতে চাওয়া এক সমাজের ছবি আর ছড়া এখানে।

    অলকানন্দা সেনগুপ্তের ছবি আর শুভেন্দু দাশগুপ্তের ছড়া নিয়ে এই বইটি। খুকুদের বইটি।

     120.00
  • ভিনসেন্ট ভান গখ
    এ ভাবেই চলে যেতে চাই : শেষ সাত মাসের চিঠি
    ১ জানুয়ারি-২৩ জুলাই ১৮৯০

    ১৮৯০ সালের ২৯ জুলাই মাত্র ৩৭ বছর বয়সে ভিনসেন্ট ভান গখ মারা যান। উনিশ শতকের আরও অনেক শিল্পীর মতো তাঁর জীবনও শেষ হয়েছিল অসহনীয় দারিদ্র্য আর অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রায় অসম সংগ্রাম করে। মারা যাওয়ার সময়ে নিতান্ত আত্মপরিজন আর পরিচিতরা ছাড়া কেউ তাঁর নাম জানতেন না। পরবর্তী একশো বছরে অবশ্য তাঁর নাম একেবারেই শোনেননি, পুঁথিশিক্ষিত এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন।

    তাঁর বিখ্যাত সব ছবি গত একশো বছরে কোটি-কোটি বইয়ের লক্ষ-লক্ষ কপিতে ছাপা হয়েছে, আর তাঁর ছবির অনুপুঙ্খ নিয়ে লেখা হয়েছে অন্তত কয়েক কোটি প্রবন্ধ। অন্য দিকে, তাঁর জীবন নিয়েও রচিত হয়েছে জনপ্রিয় উপন্যাস, হয়েছে ফিচার ফিল্ম। আবার, তাঁর জীবন ও ছবি পরবর্তী কালে নানা মাধ্যমের নানান শিল্পীকে বিভিন্ন সময়ে এতটাই অভিভূত ও প্রাণিত করেছে যে সেই সূত্রেও রচিত হয়েছে অনেক গান, কবিতা, ছবি, গদ্য বা তথ্যচিত্র।

    এ সবই তাঁকে বোঝার পক্ষে নিশ্চয়ই অপরিহার্য, কিন্তু একমাত্র ছবির প্রতিলিপি ছাড়া এর কোথাও স্বয়ং ভিনসেন্ট নেই। তিনি আছেন, এবং খুব তীব্র ভাবে আছেন একমাত্র তাঁর লেখা অজস্র চিঠিতে। দিনতারিখ মিলিয়ে বস্তুত সেখানে তাঁর নিজের হাতে লেখা আছে তাঁর জীবন ও কাজের সমূহ সংকেত, প্রকৃত আর প্রাকৃত যাবতীয় বিবরণ। বস্তুত এই হল সেই মৌলিক উৎস, ভিনসেন্টকে জানতে-বুঝতে যেখানে ফিরে-ফিরে যেতে হয় জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক থেকে সিরিয়াস প্রাবন্ধিক, সকলকেই।

    এ বইয়ে আমরা সেই উৎসে পৌঁছনোর চেষ্টা করেছি। ১৮৯০-এর জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত তাঁর লেখা মোট সাঁইত্রিশটি চিঠি এ বইয়ে আছে। মাঝে মাস-দেড়েকের ফাঁকও আছে, যখন তিনি ঠিক লেখার অবস্থায় ছিলেন না। এর অধিকাংশই তাঁর সহোদর ভাই থিওডোর ভান গখ-কে লেখা। কয়েকটি আছে মা আর বোনকে লেখা। জন রাসেল, আলব্যের অ্যরিয়ের ও পল গঁগ্যা-কে লেখা চিঠি আছে একটি করে। আর আছে ঐ শেষের সাত মাসে তাঁর আঁকা ছবির শাদা-কালো আর রঙিন অনেক প্রতিলিপি।

     325.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart