Brands

Sort By:
View:
  • প্রমথ চৌধুরী
    রবীন্দ্রনাথ

    নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্‌ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।

     90.00
  • শ্যামলী খাস্তগীর
    স্বপ্নের শান্তিনিকেতন ও অন্যান্য রচনা

    শিল্পী সুধীর খাস্তগীরের কন্যা, আচার্য নন্দলাল বসুর ছাত্রী শ্যামলী শান্তিনিকেতনের শিক্ষা ও আদর্শে বড় হয়ে উঠেছেন এবং সারা জীবন তাকেই অনুসরণ করেছেন মনে-প্রাণে। তবু তাঁর স্বপ্নের শান্তিনিকেতন শুধু ঐ ভৌগোলিক পরিসরেই সীমাবদ্ধ ছিল না কোন দিন। বাস্তবের শান্তিনিকেতনেও যখন তার ব্যত্যয় লক্ষ করেছেন তিনি, তখন প্রতিবাদে কঠোর হতেও তাঁর বাধেনি। শান্তিনিকেতনের ভেতর আর তার বাইরের শান্তিনিকেতন নিয়ে অসামান্য এই বই।

     100.00
  • মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
    খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তক 

    মূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক

    ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।

     450.00
  • রবীন বন্দ্যোপাধ্যায়
    নগরনটীকথা

    এই গ্রন্থের প্রথম ভাগে ঐতিহাসিক পটভূমিকায় স্থাপন করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা-সহ লেখক যে-চার জন অবাঙালি বাইজির জীবনকাহিনী পরিবেশন করেছেন, তাঁরা হলেন নিকি, মালকাজান, গহরজান ও জদ্দন বাই। দ্বিতীয় ভাগে তিনি লিখেছেন রাজকুমারী, কাদম্বিনী, যাদুমণি, বনবিহারিণী, গঙ্গামণি, প্রমদাসুন্দরী, হরিসুন্দরী, রানীসুন্দরী, শশীমুখী প্রমুখ নটীদের কথা। নগরনটীদের কথা এই গ্রন্থের সীমিত পরিসরে বেঁধে ফেলা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন লেখক। তা হলেও এ বিষয়ে তিনি নিশ্চিত যে, যেটুকু তিনি তুলে ধরছেন, পরবর্তী কালে গবেষকদের কাজে লাগবে তা। লেখকের এই প্রত্যয়ের সঙ্গে আমরা একমত। নতুন মুদ্রণ।

     180.00
  • মধুপ দে
    ঝাড়গ্রাম : ইতিহাস ও সংস্কৃতি 

    ঝারিখণ্ড, ঝাড়খণ্ড, ঝাড়গ্রাম বা জঙ্গলমহল হল আদি নিষাদজনের বাসস্থান। বঙ্গ-সংস্কৃতির উৎসসন্ধানে লেখক এই ভূখণ্ড সম্পর্কে সংগৃহীত সমূহ তথ্য একত্র করে ও কালানুক্রমে তা বিন্যস্ত করে গড়ে তুলেছেন এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক রূপরেখা। প্রাচীন যুগ থেকে মুঘল ও ব্রিটিশ যুগ পার হয়ে আধুনিক কাল পযন্ত প্রসারিত হয়েছে তাঁর পরিক্রমা। ইতিহাসের সূত্র ধরেই এসেছে এ অঞ্চলের বিভিন্ন রাজবংশের কথাও, তাঁদের নানান কীর্তি ও কাহিনী সবিস্তারে লিখেছেন তিনি। দ্বিতীয় অধ্যায়ে রয়েছে এ অঞ্চলের জনবিন্যাস থেকে, শিক্ষা, সাহিত্য, ভাষা, পরব-পার্বণ, উৎসব, মেলা, লোকশিল্প ও সংস্কৃতির কথা। সব মিলিয়ে, এ অঞ্চলের সার্বিক ইতিহাসের খোঁজে এই বইয়ের খোঁজ করতে হবে বার-বার।

     400.00
    Version : ebook - hardcopy
  • মানিক দাস
    এ-আমি সে-আমি নই

    মানিক দাস থাকেন অসম-এ, লেখেন দু-হাতে, বাংলা এবং অসমিয়ায়। লেখার জন্যই দামি চাকরি ছেড়ে এখন পুরো সময়ের লেখক। গল্প-উপন্যাস বা প্রবন্ধ যখন লেখেন, তাঁর বিষয় স্বতই আবর্তিত হয় সমসময়ের শিকড়হীনতায়। আবার যখন অনুবাদ করেন, তখন ফিরে যান শিকড়ের টানে : লোককথা, লোকগানে। এ দুয়ের টানাপোড়েনেই তাঁর যাপন, যেমন হয়তো আরও অনেকের। মানিকবাবুর এই গল্পগুলিতে রয়েছে ঐ টানাপোড়েনেরই বিবরণ। তার মধ্যে বড় হয়ে ওঠে শিকড়হীনতার বেদনা, প্রকাশের সময়ে আপাত-কৌতুকের আবরণ থেকে ক্রমে যা বেঁকে গেছে ব্যঙ্গে আর শ্লেষে। কিন্তু নিরাবেগ তার ধরন, যদি তার থেকে কোন আবেগ তৈরি হয়, তা হোক পাঠকের মনে, পাঠকই ঠিক করুন কী হবে এই গল্পপাঠের ভবিষ্যৎ।

     195.00
    Version : ebook - hardcopy
  • মানিক দাস
    সোঅনশিরি আর জোনবেলি : অসমের মিসিং জনগোষ্ঠীর মৌখিক কবিতা

    মিসিং অসমের একটি প্রধান উপজাতি। মিসিংদের নিজস্ব লিপি নেই, কিন্তু তা না থাকলেও তাঁদের আছে এক সমৃদ্ধ মৌখিক ভাষা। আছে সাহিত্য : গান, কবিতা ও লোককথা। জীবন নরহ মিসিংদের কবিতা প্রথম সংকলন করেন, তিনি নিজে ঐ জনজাতির লোক। এ বইয়ে আছে শতাধিক মৌখিক কবিতা, বাংলায় যা প্রথম অনূদিত হল। মিসিংদের সার্বিক পরিচয়-সহ ভাষান্তর : মানিক দাস।

     60.00
  • অসমিয়া লোকছড়ার দ্বিভাষিক সংকলন
    কলাতলায় ঘর

    অন্যান্য সমস্ত ভাষার মতো অসমিয়া ভাষাতেও রয়েছে নানা রকম লৌকিক ছড়া। স্বভাবতই সে সব বিচিত্র স্বাদের এবং স্থানীয় জীবনের স্বকীয় অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গে তার মিলও চোখে পড়ার মতো। মূল অসমিয়া-সহ এমনই বেশ কিছু ছড়ার বাংলা ভাষান্তর নিয়ে সচিত্র এই বই। সংকলন ও ভাষান্তর : মানিক দাস। প্রচ্ছদ ও ভেতরের ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত।

     50.00
  • মধুপ দে
    জঙ্গলমহলের লোকযাত্রা

    দিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।

     300.00
  • বিপুল চক্রবর্তী
    জল পড়ি পাতা পড়ি 

    গায়ক হিসেবে বিপুল চক্রবর্তী সমধিক পরিচিত হলেও আসলে তিনি কবি। বস্তুত কবিতার হাত ধরেই তাঁর গানের জগতে প্রবেশ, এবং কবিতাকে তিনি ছেড়ে যাননি কখনও। আসলে তাঁর কবিতাই হয়ে ওঠে গান। কবির সাম্প্রতিকতম কবিতার বই।

     70.00
  • স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
    পিতার জন্ম হয়

    স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্তর কবিতা লেখা আরম্ভ নতুন শতকের শুরুর দশকে। বর্তমান সময়ের খণ্ডবৈচিত্র্যের ভিতরে তাঁর রচনাকে চেনা যায় ভিন্নতর প্রতিভায়, যাকে বলা যায় বি- কল্পনার রঙ, বলা যেতে পারে শ্বেতাভ প্রত্যয়। রূপকথা হয়ে ওঠা এসব লেখালেখি অমীমাংসিত প্রশ্নের মতো শূন্যতায় ফিরে যেতে চায়, সামান্যকে জানার ইচ্ছে নিয়ে তারা আবার ফিরে আসতে চায় কথার অভ্যন্তরে। যাতায়াতের এই রাস্তা যেন ছোট-ছোট কাগজের কুঁচি দিয়ে গড়ে দেন স্বর্ণেন্দু।

     70.00
  • টি এস এলিয়ট
    মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল
    ভূমিকা সম্পাদনা ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাস

    এলিয়টের সুবিখ্যাত এই কাব্যনাট্যে রয়েছে এক ধর্মীয় আবহ। এর মূল দ্বন্দ্ব ঐহিক ও আত্মিক– এই দুই জগতের মধ্যে; পার্থিব দায়বদ্ধতা আর ঈশ্বরের কাছে দায়বদ্ধতার মধ্যে। কিন্তু শেষ অবধি এ নাট্যে সেই দ্বন্দ্ব উত্তরিত হয় ব্যক্তির নিজের বিবেকের কাছে দায়বদ্ধতা ও শাসকের প্রতি বিশ্বস্ততার চিরন্তন বিবাদে। কোন্‌টা শ্রেয়? স্বেচ্ছাচারী, অনৃতভাষী, চাটুকারিতা-প্রিয় শাসকের কাছে নতি-স্বীকার, না মৃত্যুর সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে মানুষের কাছে এবং নিজের বিবেক আর বিশ্বাসের কাছে অনুগত থাকা? এই প্রশ্ন গোটা নাটকে অনুরণিত। ধর্মের গণ্ডি ছাড়িয়ে কালজয়ী এই নাটক। ভাষান্তর ও টীকাভাষ্য : সলিল বিশ্বাস।

     100.00
  • আফ্রিকার লোককথা ২
    সন্দীপন ভট্টাচার্য সম্পাদিত, সোমশঙ্কর রায় চিত্রিত

    আফ্রিকার লোকে বলে, ইঁদুর সব জায়গাতেই যায়– বড়লোকের বাড়িতেও যায়, আবার গরিবস্য গরিব, তার বাড়িতেও। আগেকার দিনে ইঁদুর যা দেখত, তা-ই দিয়ে গল্প বানাত। গল্পেরাই ছিল তার সন্তান। গল্পেরা তার বাড়িতেই থাকত, আর তার সব কাজ করে দিত। একদিন কোত্থেকে এক ভেড়া এসে ইঁদুরের বাড়িতে গুঁতো মারল। বাড়ির দরজাটা ছিল পুরনো, তাই সহজেই তা ভেঙে পড়ল, আর গল্পেরা সব দৌড়ে পালাল। সারা পৃথিবীতে সেই সমস্ত গল্প এখন ছড়িয়ে পড়েছে। তারই মধ্যে থেকে বেছে কয়েকটি এই বইয়ের দুটি খণ্ডে বাংলা ও ইংরাজি, দুই ভাষাতেই নতুন করে বলা হয়েছে। আর প্রতিটি গল্পের জন্য তার পাতা-জোড়া ছবি এঁকেছেন সোমশঙ্কর রায়।

     90.00
  • আফ্রিকার লোককথা ১
    সন্দীপন ভট্টাচার্য সম্পাদিত, সোমশঙ্কর রায় চিত্রিত

    আফ্রিকার লোকে বলে, ইঁদুর সব জায়গাতেই যায়– বড়লোকের বাড়িতেও যায়, আবার গরিবস্য গরিব, তার বাড়িতেও। আগেকার দিনে ইঁদুর যা দেখত, তা-ই দিয়ে গল্প বানাত। গল্পেরাই ছিল তার সন্তান। গল্পেরা তার বাড়িতেই থাকত, আর তার সব কাজ করে দিত। একদিন কোত্থেকে এক ভেড়া এসে ইঁদুরের বাড়িতে গুঁতো মারল। বাড়ির দরজাটা ছিল পুরনো, তাই সহজেই তা ভেঙে পড়ল, আর গল্পেরা সব দৌড়ে পালাল। সারা পৃথিবীতে সেই সমস্ত গল্প এখন ছড়িয়ে পড়েছে। তারই মধ্যে থেকে বেছে কয়েকটি এই বইয়ের দুটি খণ্ডে বাংলা ও ইংরাজি, দুই ভাষাতেই নতুন করে বলা হয়েছে। আর প্রতিটি গল্পের জন্য তার পাতা-জোড়া ছবি এঁকেছেন সোমশঙ্কর রায়।

     90.00
  • নাইজেল হিউজ
    মনীষার পাথরের বন

    মানুষ আবির্ভূত হওয়ার আগেও বাংলার একটা অতীত ছিল। প্রকৃতিকে জানার মাধ্যমে সেই অতীতকে কি জানা-বোঝা সম্ভব? মনীষা নামে ছোট্ট একটি মেয়ে তার সন্ধানী চোখ দিয়ে প্রকৃতিকে দেখেছে, কৌতূহলী মন নিয়ে তার তাৎপর্য বুঝতে চেয়েছে। এ বইয়ে গাছপাথরের জীবন্ত বনে তার রোমাঞ্চকর অভিযানের মধ্যে দিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ বছর আগে বাংলার বীরভূম জেলার অতীত মূর্ত হয়ে উঠেছে। বৈজ্ঞানিক তথ্যের ভিত্তিতে কিশোর-কিশোরীদের উপযোগী করে সচিত্র এ বই লিখেছেন নাইজেল হিউজ, ভূবিদ্যারই অধ্যাপক তিনি। ছবি : রতি বসু।

     120.00
  • সতীনাথ ভাদুড়ী
    পড়ুয়ার নোট ও অন্যান্য

    বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান লেখকের অসামান্য সব উপন্যাস আর গল্পগুলির বাইরেও রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ গদ্যরচনা। লেখক সতীনাথকে চেনার জন্য যা অপরিহার্য। এত কাল আলাদা করে তা পাওয়া যেত না বলেই ছিমছাম এক খণ্ডে এ সমস্ত লেখাপত্র একত্র করে প্রকাশিত হয়েছিল সতীনাথের জন্মশতবর্ষে। নতুন মুদ্রণ।

     100.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart